...প্রেমিকা অনেক বেশি রেগে আছেন??? কিংবা বিরক্তি নিয়ে কথা বলছেন? আপনি হয়তো
ভাবছেন তিনি অন্য কোনো কারণে বিরক্ত বা রাগান্বিত। ছেলেরা অন্তত এই
জিনিসটিই ভেবে থাকেন, তারা কিন্তু কখনোই ভাবেন না হয়তো আমার কোনো কাজেই সে
বিরক্ত। আসলেই ছেলেরা কিছু কিছু কাজ করে থাকেন যা মেয়েদের মনে অনেক বেশিই
বিরক্তির সৃষ্টি করে থাকে। কারণ মেয়েদের কাছে কাজগুলো খুবই বিরক্তিকর.......।
আপনি হয়তো আপন মনেই কাজটি করেছেন, কিন্তু আপনার প্রেমিকার কথা চিন্তা করাও
তো উচিত, তাই নয় কি? একটু খেয়াল করে দেখুন তো এই ধরণের কাজগুলো আপনাকে দিয়ে
হয় কিনা। যদি হয় তাহলে চেষ্টা করুন না করার। কারণ এগুলোই আপনা প্রেমিকা বা
স্ত্রীকে অনেক বেশি রাগিয়ে তোলে।
# কথা বলার সময় ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকা এবং কথা বলা শেষে বলা ‘কী বললে’
অনেক ছেলেই এই কাজ করেন। প্রেমিকা বা স্ত্রী কথা বললে একেবারেই গুরুত্ব না
দিয়ে নিজের ফোন নিয়ে নাড়াচাড়া করে কথা শেষে আবার জিজ্ঞেস করেন, ‘কি
বলছিলে’। জিনিসটি নিজের সাথে ঘটার বিষয়টি ভেবে দেখুন, তাহলেই বুঝবেন এক কথা
২ বার বলাটা এবং সঙ্গীর মনোযোগ না পাওয়াটা কি ভীষণ বিরক্তিকর।
# পা ছড়িয়ে বসা
সোফা বা বাসের সীট কিংবা বসার যে স্থানই হোক না কেন পা ফাঁক করে ছড়িয়ে
বসাটা আপনার প্রেমিকার জন্য অনেক বেশি বিরক্তিকর। স্বাভাবিক ভাবে বসুন,
নতুবা আপনার প্রেমিকার কাছে আপনি এখনো আনস্মার্ট।
# প্রেমিকা বা স্ত্রীর সামনে আরেকটি মেয়ের শারীরিক বিষয় নিয়ে কমেন্ট করা
পাশ দিয়ে যাওয়া মেয়েদের নিয়ে কমেন্ট পাস করা ছেলেদের কাছে খুব আনন্দের একটি
কাজ। এই বিরক্তিকর কাজটি অনেক ছেলেই করে থাকেন যাদের বিশেষ মানসিক সমস্যা
রয়েছে। কিন্তু প্রেমিকা পাশে থাকলেও এই কাজটি করা অনেক বেশি বিরক্তিকর।
# দুজনের একান্ত সময়ে নিজের বন্ধুবান্ধবকে নিয়ে প্ল্যান করা
আপনার এবং আপনার প্রেমিকার দুজনেরই বন্ধু রয়েছে, দুটি সার্কেলের পরিচিতিরও
প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু তাই বলে যখন শুধু আপানাদের দুজনের একান্ত সময়
কাটানোর কথা তখন বন্ধু বান্ধব নিয়ে প্ল্যান করাটা কতোটা যুক্তিসঙ্গত তা
ভেবে দেখেছেন কি?
# স্পেশাল দিনগুলো পালন না করা
অনেক
ছেলেই স্পেশাল দিনগুলো পালন করতে চান না। তাদের কিছু জিজ্ঞেস করলে উত্তর
দিয়ে থাকেন, ‘ভালোবাসা প্রকাশ প্রতিটি দিনের জন্য’। কিন্তু প্রেমিক মহোদয়
আপনার প্রেমিকা বা স্ত্রীর নিশ্চয়ই এই কথাটি বোঝার ক্ষমতা আছে। আপনিই বরং
বুঝতে চান না স্পেশাল দিন, অর্থাৎ এর পেছনে নিশ্চয়ই স্পেশাল কারণ রয়েছে।
তাহলে পালন করতে সমস্যা কোথায়।
# জিজ্ঞেস না করেই প্রেমিকার জন্য খাবারের অর্ডার করা
প্রেমিকা বা স্ত্রী কি পছন্দ করেন বা কি চাচ্ছেন তা না বুঝেই নিজের ইচ্ছে
চালিয়ে দেয়ার মতো বিরক্তিকর কাজও অনেক ছেলে করে থাকেন। কিন্তু এটি মেয়েদের
রাগিয়ে তোলে অনেক বেশি। কোথাও খেতে গেলে প্রেমিকাকেই অর্ডার করতে দিন,
নতুবা অন্তত তাকে জিজ্ঞেস করে নিন...........দেখুন VIDEO
বাস্তবতার পথে......
Sunday, 11 December 2016
কিভাবে মেয়েদের সাথে খুব সহজেই মিশবেন
........এটা আসলেই আলোচনা করার মত বিষয় ছিল না। কারন মেয়েরা আর ছেলেরা তেমন কোন ভিন্নতা নেই এখন আর। তবু শারিরীক আর কিছু মানষিক অমিল তো প্রকৃতি প্রদত্ত। তাই যেটুকু বিষয় নিয়ে আজো অনেক ক্ষেত্রেই আছে বিতর্ক।মেয়েরা অনেক কিছুই ছেলেদের থেকে আলাদা পারফর্ম করছে। অনেক ভাল করছে। ছেলেরা এখন আর আগের মত এক তরফা সাফল্য নিয়ে দাম্ভিকতার পরিচয় দিতে পারছে না। কিন্তু আজ আমি যা বলতে চাচ্ছি তা হল
সাধারণত একটি মেয়ে আর একটি ছেলের মাঝে কত কি ভিন্নতা আসতে পারে। এই যেমন শারিরিক জটিলতা ইত্যাদি। কিন্তু তাই বলে কি অর্ধাংগি মেয়েদের বাদ দিয়ে দিবেন, সম্ভব নয়। মায়া আর প্রেম হয়ত আসতোই না যদি মেয়ে কূল না জন্মাত।
এই মেয়েদের সাথে চলাফেরায় হতে হয় একটু নিয়ম মাফিক। কলেজের চাত্ররা সাধারণত তেমন কিছুর ধার না ঘেঁষে সোজা এলোমেলো চলাফেরা করে মেয়েদের নিয়ে। এর পরিনাম ভোগে কিছুদিন গেলে। দু-পক্ষই ভোগে, চোখের জল, আত্মহত্যা! ইত্যাদি ইত্যাদি। অথচ কিছু সাধারন কমনসেন্স কাজে লাগালে এসব করতে হতোই না।
আসুন দেখি কী কী করা যেতে পারে মেয়েদের সাথে মিশবার সময়। আমি নিচে আমার নিজস্ব কিছু মত এবং ভাবনার বিবরন দিলাম,
মন বুঝতে শেখাঃ মানুষের মন বুঝতে পারাটা খুব দারুন কার্যকরি একটি পন্থা যা দিয়ে অনেক কাজ করা যায়। এর মধ্যে যার সাথে মিশে কাজ করছি গল্প করছি সে আসলে কি চায়, কেমন তার মন? এসব বুঝতে পারাটা জরুরী, এবং বুঝতে পারলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়।
রোমান্টিক কথা বলাঃ সব সময় নয় তবে মাঝে মাঝে রোমান্টিক কথা বলতে হয়। এধরনের কথা বলায় সম্পর্ক ইজি হয়। মেয়েদের সাথে মিশে যাওয়া যায়। একান্ত বন্ধু হবার জন্য বেশি করে গুছিয়ে কথা বলতে হয়...।।

বিশ্বাস অর্জনঃ এটা আসলে মেয়েদের বেলায় নয় সবার বেলাতেই এই কাজটি বড় ভুমিকা নেয়। যার সাথেই মিশবেন সে যদি আপনাকে বিশ্বাস না করে তবে সব কিছু বৃথা। মেয়েদের সাথে মিশবেন যখন তখন এই বিষয়ে নো কম্প্রোমাইজ। তাহলে ভাল করবেন।
জেন্ডার বিষয়ক কথা এড়িয়ে চলাঃ জেন্ডার যেহেতু দুজনের দুই তাই একে এড়িয়ে চলতে পারেন তো ভাল হয়। তবে যদি কিছু কথা বলতেই হয় মনে রাখবেন যেন তা খারাপ কিছু মিন না করে। তাহলে ঠিকাছে।
এছাড়াও আরো অনেক ব্যাপার আছে যা আপনি মেনে চলতে পারেন। নিজে নিজেই ঠিক করতে পারেন যে কোন মেয়ের সাথে বন্ধুত্ব কিংবা মিশতে গেলে কী কী আবশ্যক। এনালাইজ করে দেখতে পারেন।
একান্তই ছেলে আর মেয়ের মধ্যে ঘটে যাওয়া প্রভেদ নিয়ে। দেখুন video
প্রোপজ করার Important টিপস

ব্যক্তিত্ব বজায় রাখুন............
নিজের ব্যক্তিত্বের বাইরে গিয়ে কিছু করতে যাবেন না। কোন বন্ধু বা সেলিব্রিটির নকল না করে নিজের ব্যক্তিত্বসুলভ আচরন করুন। ধরুন, আপনি যদি মানুষটা একটু হাসিখুশি ধরনের হয়ে থাকেন তাহলে প্রপোজ করার সময় অযথাই ভাবগম্ভীর আচরণ করার চেষ্টা করবেন না। নিজের মত আচরন এবং পোষাক পরুন। মেয়েরা ব্যক্তিত্ববান মানুষদের পছন্দ করে।
দেখা হবার স্থ.........
সঙ্গিনীকে নিয়ে যেতে পারেন আপনাদের প্রথম দেখা হবার স্থানটিতে। একটা সংক্ষিপ্ত স্মৃতিচারণের পর প্রপোজ করে ফেলুন। সেটা করতে না পারলেও এমন স্থান নির্বাচন করুন যেটা সুন্দর ও খুব বেশি ভিড়ভাট্টা নেই।
ক্যান্ডেল লাইট ডিনার...
এর চেয়ে ভালো উপায় আর নেই। ক্যান্ডের লাইট ডিনারে মোমবাতির আলো-আধারি পরিবেশ, সেই সাথে কোন রোমান্টিক মিউজিক...সবচেয়ে ভালো হয়ে ২/১ ঘন্টার জন্যে কোন রেস্টুরেন্টের একটা কর্নার যদি রিজার্ভ করে ফেলতে পারেন। এই রোমান্টিক পরিবেশে আপনার সঙ্গিনী রাজি না হয়ে পারবেনই না।
বেছে নিন কোনো বিশেষ দিন......
প্রপোজ করার জন্যে কোন বিশেষ দিন বেছে নিন। যেমন, ভ্যালেন্টাইন্স ডে, বছরের প্রথম দিন বা পছন্দের মেয়েটির জন্মদিন। তবে সেই সাথে সঙ্গিনীর মানসিক অবস্থা বিবেচনায় রাখবেন। তিনি কোন বিষয় নিয়ে বিরক্ত বা বিষন্ন থাকলে সময়টুকু পার হতে দিন, ততক্ষণ বন্ধু হিসেবে পাশে থাকুন।।
চিঠি.........
চিঠির আবেদন সব সময়েই অমলিন। নীল খামে পাঠিয়ে দিন সেই সাথে সুগন্ধী আর ফুলের পাপড়ি যোগ করতে ভুলবেন না।
আংটি...
একটা সুন্দর আংটি কিনতে ভুলে যাবেন না। একটা নতুন সম্পর্ককে বাঁধার অদ্ভুত সুন্দর প্রতীক এই আংটি। সঙ্গিনীকে চোখ বন্ধ করতে বলুন। তার হাতে পরিয়ে দিন আংটিটি। তারপর চোখ খুলতে বলুন। এবার তিন শব্দের কথাটি দেরী না করে বলে ফেলুন।।
প্রপোজের ভাষা...
প্রপোজের ভাষার ব্যাপারে সচেতন থাকুন। সরাসরি বলতে পারেন, “উইল ইউ ম্যারী মি?” অথবা “আমি তোমার হাতটা সারাজীবনের জন্যে ধরতে চাই”, “তুমি কী আমার জীবনসঙ্গিনী হবে?’, আপনার পছন্দমত যে কোন কিছুই হতে পারে। তবে খেয়াল রাখবেন, তা যেন মেয়েটির মন ছুঁয়ে যায়।
হাঁটু গেড়ে বসুন......
প্রপোজ করার সময় সম্ভব হলে সঙ্গিনীর সামনে হাঁটু গেড়ে বসুন। এ বিষয়টি প্রতিটি মেয়েই দারুণ পছন্দ করে। হাতটা নিন নিজের হাতে, তারপর বলে ফেলুন আপনার মনের কথাটি। দেখবেন, মিষ্টি হাসির সম্মতি অপেক্ষা করছে আপনারই জন্যে।
সময নিন......
প্রপোজ করার আগে সময় নিন। কথা বলুন, একসাথে সময় কাটান ও সঙ্গিনীকে বুঝতে চেষ্টা করুন। যখন বুঝতে পারবেন আপনার প্রতি তার একটা সফট কর্নার তৈরী হয়েছে, তখনই প্রপোজ করুন। তার আগে নয়।
আর দেরী কেন? মনের মানুষটিকে আজই বলে দিন ভালোবাসার কথাটি। করে নিন আপনার সারা জীবনের জীবন সঙ্গিনী...................thanks
মেয়েদের মন জয় করার উপায়...
আমাদের কিশোর বয়সে বা তারও আগে পরে কোন একটি মেয়েকে ভাল লাগবে, তার সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছে করবে, এমনকি মনের কথাটি প্রকাশ করে তাকে জীবনসঙ্গী করার ইচ্ছার কথা জানাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কিশোর বয়সে একাজগুলো করা সহজ কাজ নয়।মেয়েদের মন জয় করার উপায় । তবে এক্ষেত্রে অনেক সময় ভুল ত্রুটি হতে পারে। আর আপনার একটু ভুলের কারণে আপনার কাছ থেকে হারিয়ে যেতে পারে আপনার পছন্দের মানুষটি। একারণে আপনার জীবনে বড় ধরনের কোন ক্ষতিও হয়ে যেতে পারে। এমনকি এটি আপনার জীবনর ধ্বংসের কারণ হতে পারে।
তবে একথাটি আপনাকে সবসময় মনে রাখতে হবে যে, কোনকিছু ভালোভাবে শুরু করা মানে কাজটির অর্ধেক সমাপ্ত হয়ে যাওয়া। এজন্য আপনি যখন আপনার পছন্দের মানুষের সাথে প্রথমদিন দেখা করতে যাবেন সেদিন আপনাকে কিছু বিষয় এড়িয়ে চলতে হবে। বুধবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ বিষয়ে কিছু পরামর্শ দেয়া হয়েছে.........।
এতে বলা হয়েছে প্রথমতো, আপনাকে যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে তা হচ্ছে, আপনার যদি পূর্বে কোন মেয়ের সাথে সম্পর্ক থেকেও থাকে তা আপনি তার কাছে কখনো প্রকাশ করবেন না। এমনকি পূর্বে যদি কোন মেয়ের সাথে আপনার দেখা হয়ে থাকে এবং তিনি আপনার সঙ্গে কেমন আচরণ করেছিল সে সম্পর্কে আপনি কিছুই বলবেন না। আসলে মেয়েরা এ বিষয়টি একেবারে পছন্দ করেনা।
দ্বিতীয়ত, আপনি যে মেয়ের সঙ্গে কথা বলতে চাচ্ছেন সেই মেয়ের সামনে অন্য কোন মেয়ের প্রশংসা করবেননা। তাছাড়া যদি আপনার পূর্বে কোন মেয়ের সাথে যৌন সম্পর্ক গড়ে উঠেও থাকে তাহলে তা প্রকাশ করবেননা। এমনকি আপনার যদি যৌন বিষয়ে খুবই আগ্রহ থাকে বা আপনার যৌন ক্ষমতা কেমন তা ওই মেয়ের সামনে প্রকাশ করবেননা। কেননা এগুলো মেয়েরা খুবই অপছন্দ করে।
তৃতীয়ত, যতি তাকে নিয়ে কোনো রেস্টুরেণ্টে ঢোকেন তাহলে তাহলে তার অনুমতি ছাড়া কোন খাবারের অর্ডার দিবেননা। আপনার পছন্দের খাবার তার পছন্দ নাও হতে পারে। এ বিষয়ে তার সাথে খোলামেলা আলোচনা করতে পারেন।
চতুর্থত, আপনাকে পোশাকের বিষয়ে খুবই সচেতন হতে হবে। আপনি একেবারে ঢিলেঢালা এবং পুরাতন পোশাক পরবেননা। আপনি যে পোশাক পরবেন তা যেন মেয়েটিকে আকৃষ্ট করে সে বিষয়ে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। তাছাড়া আপনি যেদিন দেখা করতে যাবেন সেদিন সকালে উঠে ভাল করে দাঁত ব্রাশ করবেন এবং পারলে চুল কাটিয়ে যাবেন।
আপনার জন্য সর্বশেষ ও গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ হচ্ছে, মেয়েটির সাথে যখন কোন রেস্টুরেন্ট নাস্তা করতে যাবেন তখন খাবারের বিষয় নিয়ে দামাদামি করবেননা। আপনার যদি বেশি দামের খাবার কেনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে কোন একটি সাধারণ রেস্টুরেন্টে যেতে পারেন।
তবে আপনি যদি সত্যিই কোন মেয়েকে পছন্দ করে থাকেন, তাহলে প্রথমবার দেখা করার সময় আপনাকে খুবই সতর্ক থাকতে হবে। এসময় কোন ভুলের কারণে সে আপনাকে পছন্দ নাও করতে পারে বা কোন একটি ভালগুণের কারণে আপনার জন্যে দেওয়ানা হয়ে যেতে পারে............try it video
Friday, 25 November 2016
A unpublist love story
There was a blind girl who was filled with animosity and despised the world. She didn't have many friends, just a boyfriend who loved her deeply, like no one else. She always used to say that she'd marry him if she could see him. Suddenly, one day someone donated her a pair of eyes.
And that's when she finally saw her boyfriend. She was astonished to see that her boyfriend was blind. He told her, "You can see me now, can we get married?"
She replied, "And do what? We'd never be happy. I have my eye sight now, but you're still blind. It won't work out, I'm sorry so sorry."
With a tear in his eye and a smile on his face, he meekly said, "I understand. I just want you to always be happy. Take care of yourself, and my eyes........................."
Thursday, 29 October 2015
অনলাইন থেকে টাকা আয় করুন ইউটিউব এর ভিডিও তে ক্লিক করে…
এখন viewtrakr থেকে আয় করুন আরও সহজ ভাবে।
পেমেন্ট পাবেন প্রতি সপ্তাহে…
Viewtrakr.com/xrashu
Facebook.com/xrashu
আপনারা অনেকেই অনলাইনে ইনকাম করার চিন্তা ভাবনা করেন । কিন্তু পারেন না সঠিক কোন দিক নির্দেশনা এর জন্য।
আজ আমি আপনাদের বলব কোথায় পাবেন সঠিক পথ।
(মনে রাখবেন বিশ্বাসই সকল কিছুর মুল)
বহুল প্রচারিত বর্তমানে বাংলাদেশেসহ সারা পৃথিবীতে একটি বিশ্বস্ত কোম্পানি হিসেবে এই ওয়েব সাইট টি যায়গা করে নিয়েছে ।
খুব অল্প সময়ের মধ্যে কোম্পানিটি সকলের কাছে বিশ্বস্ত হয়ে উঠেছে। এখন বাংলাদেশের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রি/ যুবকরা এই কাজের সাথে জরিত। আপনি চাইলেই এই কাজটি করতে পারেন।
পেমেন্ট এর কথা নিয়েও ভাবতে পারেন। পেমেন্ট এর জন্য এই কোম্পানিটিই আপনাকে মাস্টার কার্ড পাইয়ে দেয়ার বেবস্থা করবে। তা ছাড়া আপনি অনলিনে এ শপিংও করতে পারবেন amazon সহ ৫০ টিরও বেশি ওয়েবসাইট থেকে। বাংলাদেশে amazon home delivery diye thake. আর কিছু যদি জানার থাকে তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ‘ফেবু’(facebook.com/xrashu) তে । মনে রাখবেন কষ্ট ছাড়া টাকা উপার্জন করা যায় না। আর এর জন্য আপনার কোন কোর্সও করতে হবে না। শুধু মাত্র ইউটিউব এর ভিডিও গুলোতে ক্লিক করতে হবে । প্রতিটা ভিডিও ১-৩ সেকেন্ড ভিউ করতে হয়। প্রতিদিন ২-২.৩০ ঘণ্টা কাজ করে আপনি কয়েক ডলার অর্জন করতে পারেন।
আসুন কিছু তথ্য নেয়া যাক এই কোম্পানি / ওয়েবসাইট এর ব্যাপারে…
Viewtrakr কি ???
Viewtrakr একটি অনলাইন আর্নিং প্লাটফরম যেখানে ভিডিও প্রোমোট করার মাধ্যমে আয় করা যায়। মুভি, ট্রেইলার, গান, ফান ভিডিও, মিউজিক ভিডিও ইত্যাদি সকল ধরনের ভিডিও প্রোমোটিং ওয়েবসাইট হলো Viewtrakr । বিভিন্ন কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তি তাদের নিজ নিজ ভিডিও প্রোমোট করে
সার্চ র্যাংকিং এ উপরে নিয়ে আসার জন্য এই ওয়েবসাইটের (Viewtrakr) কর্তৃপক্ষকে টাকা দিয়ে থাকে। Viewtrakr কর্তৃপক্ষ আবার টাকার সিংহভাগ প্রদান করে যারা এই প্রোমোটিং এর কাজে যুক্ত থাকে অর্থাৎ আমরা যারা Viewtrakr এর রেজিস্টার্ড মেম্বার।
এক্ষেত্রে Viewtrakr দলগত কাজকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে এবং কাজটি যাতে দলগতভাবেই সবাই সবাইকে সহযোগীতার মাধ্যমে সম্পাদন করে এরজন্য তারা ব্যবহার করে অত্যাধুনিক অনলাইন নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সফটওয়্যার যেখানে প্রতারনা কোন সুযোগ নেই। যার মাধ্যামে প্রত্যোক রেজিস্টার্ড মেম্বার তার
এবং টিমের কাজের মূল্যায়ণ করতে পারবে প্রতি সেকেন্ডে। রয়েছে ভালো পারফর্মারদের জন্য পুরষ্কার ও বোনাসের ব্যবস্থা। আমেরিকা, ইংল্যান্ড, কানাডা, ইন্ডিয়া এমকি বাংলাদেশের ইন্টারনেট ইউজাররা এটাকে পার্টটাইম আয়ের উৎস হিসেবে এমনভাবে গ্রহন করেছে যা অবিশ্বাস্য। সুতরাং আপনি বা আমি যারা
শুধুমাত্র ফেসবুক চালাতে জানি তাদের পক্ষেও এখান থেকে ভালো আয় করা সম্ভব।
আমার কাজ কী?
আপনি দুই ভাবে এই কাজটি করতে পারেন। একটি হলো নিজে নিজে ভিডিও দেখে অথবা ভিউ করে যেমনটা আমরা ইউটউবে করে থাকি। তবে যেহেতু এটি একটি দলগত কাজ সোস্যাল মিডিয়া ও বন্ধুদেরকে কাজে লাগিয়ে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরীর মাধ্যমে হিউজ পরিমান আয়ের সুযোগ পাবেন যা সত্যিই অবিশ্বাস্য।
কীভাবে করবেন?
প্রথমেই আপনাকে Viewtrakr ওয়েবসাইটে গিয়ে সাইন আপ করতে হবে। সাইন আপ করার জন্য এখানে এ ক্লিক করুন।
http://www.viewtrakr.com/xrashu
এরপর accept Friend request button এ ক্লিক করুন
এরপর আপনার ই-মেইল এড্রেস, পাসওয়ার্ড (দুই বার), চেক বক্সে ক্লিক করে সাইন আপ বাটনে ক্লিক করুন।
এরপর আপনার ইমেইলে একটি ভেরিফিকেশন মেইল যাবে এবং আপনি আপনার মেইল একাউন্টে গিয়ে Viewtrakr.com একাউন্টটি ভেরিফাই করে নিন। এরপর আপনি আপনার প্রোফাইলে গিয়ে প্রোফাইল ইনফরমেশন 100% সম্পূর্ণ করুন।
Start Scoring e ক্লিক করে ভিডিও প্রিভিউ করা শুরু করুন।
এরপরও যদি কোন সমস্যার সম্মুখীন(account sign up korte) হন তবে আমার সাথে যোগাযোগ করুন …
পেমেন্ট পাবেন প্রতি সপ্তাহে…
Viewtrakr.com/xrashu
Facebook.com/xrashu
আপনারা অনেকেই অনলাইনে ইনকাম করার চিন্তা ভাবনা করেন । কিন্তু পারেন না সঠিক কোন দিক নির্দেশনা এর জন্য।
আজ আমি আপনাদের বলব কোথায় পাবেন সঠিক পথ।
(মনে রাখবেন বিশ্বাসই সকল কিছুর মুল)
বহুল প্রচারিত বর্তমানে বাংলাদেশেসহ সারা পৃথিবীতে একটি বিশ্বস্ত কোম্পানি হিসেবে এই ওয়েব সাইট টি যায়গা করে নিয়েছে ।
খুব অল্প সময়ের মধ্যে কোম্পানিটি সকলের কাছে বিশ্বস্ত হয়ে উঠেছে। এখন বাংলাদেশের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রি/ যুবকরা এই কাজের সাথে জরিত। আপনি চাইলেই এই কাজটি করতে পারেন।
পেমেন্ট এর কথা নিয়েও ভাবতে পারেন। পেমেন্ট এর জন্য এই কোম্পানিটিই আপনাকে মাস্টার কার্ড পাইয়ে দেয়ার বেবস্থা করবে। তা ছাড়া আপনি অনলিনে এ শপিংও করতে পারবেন amazon সহ ৫০ টিরও বেশি ওয়েবসাইট থেকে। বাংলাদেশে amazon home delivery diye thake. আর কিছু যদি জানার থাকে তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ‘ফেবু’(facebook.com/xrashu) তে । মনে রাখবেন কষ্ট ছাড়া টাকা উপার্জন করা যায় না। আর এর জন্য আপনার কোন কোর্সও করতে হবে না। শুধু মাত্র ইউটিউব এর ভিডিও গুলোতে ক্লিক করতে হবে । প্রতিটা ভিডিও ১-৩ সেকেন্ড ভিউ করতে হয়। প্রতিদিন ২-২.৩০ ঘণ্টা কাজ করে আপনি কয়েক ডলার অর্জন করতে পারেন।
আসুন কিছু তথ্য নেয়া যাক এই কোম্পানি / ওয়েবসাইট এর ব্যাপারে…
Viewtrakr কি ???
Viewtrakr একটি অনলাইন আর্নিং প্লাটফরম যেখানে ভিডিও প্রোমোট করার মাধ্যমে আয় করা যায়। মুভি, ট্রেইলার, গান, ফান ভিডিও, মিউজিক ভিডিও ইত্যাদি সকল ধরনের ভিডিও প্রোমোটিং ওয়েবসাইট হলো Viewtrakr । বিভিন্ন কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তি তাদের নিজ নিজ ভিডিও প্রোমোট করে
সার্চ র্যাংকিং এ উপরে নিয়ে আসার জন্য এই ওয়েবসাইটের (Viewtrakr) কর্তৃপক্ষকে টাকা দিয়ে থাকে। Viewtrakr কর্তৃপক্ষ আবার টাকার সিংহভাগ প্রদান করে যারা এই প্রোমোটিং এর কাজে যুক্ত থাকে অর্থাৎ আমরা যারা Viewtrakr এর রেজিস্টার্ড মেম্বার।
এক্ষেত্রে Viewtrakr দলগত কাজকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে এবং কাজটি যাতে দলগতভাবেই সবাই সবাইকে সহযোগীতার মাধ্যমে সম্পাদন করে এরজন্য তারা ব্যবহার করে অত্যাধুনিক অনলাইন নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সফটওয়্যার যেখানে প্রতারনা কোন সুযোগ নেই। যার মাধ্যামে প্রত্যোক রেজিস্টার্ড মেম্বার তার
এবং টিমের কাজের মূল্যায়ণ করতে পারবে প্রতি সেকেন্ডে। রয়েছে ভালো পারফর্মারদের জন্য পুরষ্কার ও বোনাসের ব্যবস্থা। আমেরিকা, ইংল্যান্ড, কানাডা, ইন্ডিয়া এমকি বাংলাদেশের ইন্টারনেট ইউজাররা এটাকে পার্টটাইম আয়ের উৎস হিসেবে এমনভাবে গ্রহন করেছে যা অবিশ্বাস্য। সুতরাং আপনি বা আমি যারা
শুধুমাত্র ফেসবুক চালাতে জানি তাদের পক্ষেও এখান থেকে ভালো আয় করা সম্ভব।
আমার কাজ কী?
আপনি দুই ভাবে এই কাজটি করতে পারেন। একটি হলো নিজে নিজে ভিডিও দেখে অথবা ভিউ করে যেমনটা আমরা ইউটউবে করে থাকি। তবে যেহেতু এটি একটি দলগত কাজ সোস্যাল মিডিয়া ও বন্ধুদেরকে কাজে লাগিয়ে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরীর মাধ্যমে হিউজ পরিমান আয়ের সুযোগ পাবেন যা সত্যিই অবিশ্বাস্য।
কীভাবে করবেন?
প্রথমেই আপনাকে Viewtrakr ওয়েবসাইটে গিয়ে সাইন আপ করতে হবে। সাইন আপ করার জন্য এখানে এ ক্লিক করুন।
http://www.viewtrakr.com/xrashu
এরপর accept Friend request button এ ক্লিক করুন
এরপর আপনার ই-মেইল এড্রেস, পাসওয়ার্ড (দুই বার), চেক বক্সে ক্লিক করে সাইন আপ বাটনে ক্লিক করুন।
এরপর আপনার ইমেইলে একটি ভেরিফিকেশন মেইল যাবে এবং আপনি আপনার মেইল একাউন্টে গিয়ে Viewtrakr.com একাউন্টটি ভেরিফাই করে নিন। এরপর আপনি আপনার প্রোফাইলে গিয়ে প্রোফাইল ইনফরমেশন 100% সম্পূর্ণ করুন।
Start Scoring e ক্লিক করে ভিডিও প্রিভিউ করা শুরু করুন।
এরপরও যদি কোন সমস্যার সম্মুখীন(account sign up korte) হন তবে আমার সাথে যোগাযোগ করুন …
Wednesday, 28 October 2015
যে ৫টি চরম নোংরা জিনিসের চাইতেও বেশি নোংরা আপনার মুখ!
যে ৫টি চরম নোংরা জিনিসের চাইতেও বেশি নোংরা আপনার মুখ! (দেখুন ছবিতে)
আমাদের চারপাশে অনেক বস্তুই আমাদের ঘেন্নার উদ্রেক করে। নোংরা ময়লা এই বস্তু বা স্থান গুলো দেখলেই মনে হয় কতই না জীবাণু লুকিয়ে আছে সেখানে। কিন্তু আপনি কি জানেন, আমাদের পাশে পাশের নোংরা কিছু বস্তু/স্থানে আমাদের মুখের লালার চাইতে কম জীবাণু আছে
অবাক হলেন? প্রতি এক মিলিলিটার মুখের লালায় আছে ৪০০ থেকে ৬০০ প্রজাতির প্রায় ১০০ মিলিয়ন মাইক্রোবিস ব্যাকটেরিয়া। এমন অনেক মারাত্মক নোংরা জিনিষ আছে, যেগুলোতে জীবাণু আপনার মুখের চাইতে কম! জেনে নিন কিছু নোংরা জিনিস সম্পর্কে যেগুলো আমাদের মুখের লালার চাইতে কম জীবাণুযুক্ত।
শিশুদের হাত শিশুদের হাত বেশ নোংরাই মনে হয় তাই না? এটা ওটা ধরে হাতে লেগে যায় অসংখ্য জীবাননু। কিন্তু আপনি কি জানেন যে শিশুদের হাতের চাইতে মুখের লালায় বেশি জীবাণু থাকে? শিশুদের হাতের প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে ১৫০০ ব্যাকটেরিয়া থাকে।
কমোডের সিট
কমোডের সিটের কথা চিন্তা করলেই গা ঘিন ঘিন করে। কমোডের সিটেও কিন্তু মুখের চাইতে কম ব্যাকটেরিয়া থাকে। প্রতি স্কয়ার ইঞ্চিতে ৩২০০ ব্যাকটেরিয়া থাকে কমোডের সিটে।
ঘন বড় দাড়িতে অনেক জীবাণু আছে মনে হলেও আসলে তা মুখের লালার চাইতে অনেক কম। প্রতিটি দাড়িতে ২০,০০০ টি ব্যাকটেরিয়া থাকে গড়ে।
মূত্র
এমনকি মূত্রতেও মুখের লালার চাইতে কম ব্যাকটেরিয়া আছে। প্রতি মিলি লিটারে ১ লাখ ব্যকটেরিয়া আছে এতে যা মুখের লালার চাইতে কম।
তেলাপোকা
পৃথিবীর সবচাইতে ঘৃন্য একটি প্রাণী হলো তেলাপোকা। তেলাপোকাতেও কিন্তু মুখের লালার চাইতে কম জীবাণু আছে।
যে ৫টি মৌলিক বিষয় জানা থাকলে সকলের চোখে আপনি হয়ে উঠবেন আকর্ষণীয়
অন্যের কাছে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলা অনেকের নিকট রীতিমত একটি চর্চার
বিষয়। নিজেকে আকর্ষণীয় করতে চান না এমন কেউ কি আছেন? অবশ্যই না! নিজেকে
আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করা মানেই আমরা সাধারণত বাহ্যিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি বা
রূপচর্চাকেই বুঝে থাকি। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে রূপচর্চা কখনই আপনাকে পরিপূর্ণ
আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেনা। রূপচর্চা আপনাকে শুধুমাত্র শরীরের বাহ্যিক
চাকচিক্যের বেশি আর কিছুই দিতে পারবে না। শারীরিক এবং মানসিকভাবে অন্যের
নিকট নিজেকে আকর্ষণীয়ভাবে ফুটে তুলতে জেনে রাখা প্রয়োজন মৌলিক কিছু বিষয়।
চলুন আজ জেনে নিই নিজেকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করতে যে ৫টি মৌলিক বিষয়
আপনাকে সাহায্য করবে।
১। পোশাকেই পরিচয়
অন্যের নিকট নিজেকে উপস্থাপন করতে সর্বপ্রথম বাহ্যিক দিকটিই আসে। তাই
প্রথমেই নজর দিতে হবে পরিধেয় পোশাকে। আপনার পোশাকই পরোক্ষভাবে তুলে ধরে
আপনার পরিচয়। মার্জিত ফ্যাশনের পোশাক আপনাকে করে তুলবে আকর্ষণীয়।
২। গুরুত্ব দিন চোখে
‘চোখ যে মনের কথা বলে…’ জনপ্রিয় এই গানটির মর্মবাণী নিশ্চয়ই সকলেরই জানা!
হুম, চোখই মানুষের কথা বলার এক বড় হাতিয়ার। চোখ অনেক সময় গভীর ভাষা বহন করে
থাকে। তাই গুরুত্ব দিন চোখ -কে।আপনার মনের অবস্থা (অনুভূতি, দুঃখ, আনন্দ,
বেদনা) এমনকি অনেক লুকায়িত কথাও অন্যের নিকট প্রকাশ করে থাকে আপনার চোখ।
৩। ব্যবহার হতে হবে মনোমুগ্ধকর
সুন্দর চরিত্র বা ব্যবহার মানুষের মূল্যবান এক সম্পদ। তাই আপনার ব্যবহারের
উপর নজর দিতে হবে সর্বাধিক। পৃথিবীতে মানুষকে বশে আনার অন্যতম একটি হাতিয়ার
হল সুন্দর ব্যবহার। তাই অন্যের কাছে নিজেকে স্মার্ট হিসেবে তুলে ধরতে
সুন্দর ব্যবহারের বিকল্প নেই। মনোমুগ্ধকর ব্যবহারের ক্ষমতাবলেই আপনি অন্যের
নিকট হয়ে উঠবেন আকর্ষণীয়।
৪। হতে হবে আত্মবিশ্বাসী
আত্মবিশ্বাস হল এমন একটি গুণ যা প্রত্যেক মানুষের মাঝেই থাকা উচিত।নিজের
সেরা দিকটি অন্যের কাছে তুলে ধরতে আপনাকে হতে হবে অবশ্যই আত্মবিশ্বাসী।শুধু
নিজেকে আকর্ষণীয়ভাবে ফুটিয়ে তুলতেই নয়, জীবনের সফলতা অর্জনেও
আত্মবিশ্বাসের গুরুত্ব বাড়িয়ে বলার অপেক্ষা রাখেনা।
৫। থাকুন হাসিখুশি
চমৎকার হাসি কাজ করে অসাধারন এবং শক্তিশালী একটি হাতিয়ারও বটে!নিজের
ব্যবহার ফুটিয়ে তুলতে এবং অন্যের সাথে আলাপচারিতায় হাসিখুশি অনেক বড় ভূমিকা
রাখে। হাসিখুশি মানুষের মাঝে একটি বড় গুণ দেখা যায় তা হল ইতিবাচকতা। এটি
মানুষকে অনেক বন্ধুত্বপূর্ণ এবং ইতিবাচক মানসিকতার করে গড়ে তোলে। তাই সবসময়
আপনাকে থাকতে হবে হাসিখুশি। এতে সকলের কাছে আপনি হয়ে উঠবেন আকর্ষণীয় এক
ব্যক্তিত্ব।
আপনাকে কি কেউ অপমান করার চেষ্টা করছে? জেনে রাখুন কিছু করণীয়।
আপনি একলা মানুষ পৃথিবীতে সবাইকে খুশি রাখতে পারবেন না আর এটা খুবই
স্বাভাবিক। মানুষ হয়ে জন্মেছেন যখন, তখন পৃথিবীতে কাউকে ভালো লাগবে আবার
কাউকে খারাপ। কারো আপনাকে ভালো লাগবে, কেউ আবার আপনাকে খুবই অপছন্দ করবে।
সমস্যা হচ্ছে, কেউ যদি আপনাকে অপছন্দ করে থাকেন তাহলে বিনা কারণেই আপনার
সাথে ঝামেলা করার চেষ্টা করবেন। পিঠ পিছে শত্রুতা করবেন, ষড়যন্ত্র করবেন,
আবার অকারণে ঝগড়া বাঁধাবার চেষ্টা করবেন। আর এমন মানুষ আপনি আত্মীয়স্বজন
হতে শুরু করে বন্ধু বান্ধব, কর্মক্ষেত্র ইত্যাদি সব স্থানেই পাবেন। এখন
প্রশ্ন হচ্ছে, আপনাকে অপছন্দ করে এমন কেউ অপমান করার চেষ্টা করলে কী করবেন?
মেপে কথা বলুন
কথা হচ্ছে এমন একটা জিনিস যেটা একবার বলে ফেললে ফিরিয়ে নেয়ার কোন উপায় নেই।
যারা আপনাকে অপছন্দ করেন, তারা কিন্তু এই অপেক্ষাতেই থাকেন যে কখন আপনি কী
বলবেন। তাই মুখ খুলুন খুব বুঝেশুনে।
অন্যের আচরণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা নেই, কিন্তু নিজের আছে
যারা আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার করতে চায়, তাঁদেরকে আপনি ভালো বানাতে পারবেন
না। কিন্তু হ্যাঁ, নিজের আচরণ অবশ্যই আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। যত যাই
হোক, উত্তেজিত হবেন না। মাথা খুবই ঠাণ্ডা রাখুন। তারা যেমন আচরণ করবে আপনার
সাথে ঠিক তাঁর বিপরীত আচরণ করুন।
কিছু ব্যাপার দেখেও না দেখা
কেউ আপনাকে অপমান করার চেষ্টা করছে, কিংবা অকারণেই ঝামেলা করার চেষ্টা
করছে? তাঁদের এই আচরণগুলো দেখেও না দেখার ভাব করুন। কেউ আপনাকে তখনই অপমান
করতে পারবে যখন তাঁর কৌশল বা চেষ্টা আপনি দেখবেন এবং প্রতিক্রিয়া দেখাবেন।
যা আপনি দেখতেই পান নি, সেই জিনিস কীভাবে আপনাকে আঘাত করবে? এমন ভাব করুন
যেন তাঁদের অপমান করার চেষ্টা আপনি দেখতে পাচ্ছেন না।
সবকিছু ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না
একজন ভালো মানুষ কখনো অন্যকে অপমান করার কথা চিন্তা করে না। এগুলো কেবল
তাঁরাই চিন্তা করে যাদের মন খুবই ছোট। তাই কেউ আপনাকে অপমান করার চেষ্টা
করছে বলে নিজেকে দোষী ভাববেন না, বা তাঁর কোন কাজ ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না।
জানবেন যে সমস্যা তাঁদের।
বড় হাতিয়ার ভালো ব্যবহার
কেউ খারাপ ব্যবহার করলেই কি পাল্টা খারাপ ব্যবহার করতে হবে? আপনি তো তাঁদের
মত নন, আর তাই তাঁদের মত আচরণও করবেন না। বরং সম্ভব হলে খুবই ভালো ব্যবহার
করুন। এতে হয়তো তারা একটু হলেও লজ্জা পেতে পারেন আর অন্যায় চেষ্টা থেকে
সরে আসার চেষ্টা করতে পারেন।
নিজের কাজ কিংবা দায়িত্ব নিখুঁতভাবে করুন
যারা অপমান করার সুযোগ করছেন, তাঁদেরকে নিজের কোন দুর্বলতা বা ত্রুটির খোঁজ
দেবেন না। নিজের কাজ ও দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করুন, তারা আপনার দোষ খুঁজে
না পেলে অপমান করাটা একটু শক্তি হয়ে দাঁড়াবে।
সূত্র-
Thomas G. Plante, Ph.D. এর লেখা ও সাইকোলজিটুডে.কমে প্রকাশিত প্রবন্ধ হতে
সূত্র-
Thomas G. Plante, Ph.D. এর লেখা ও সাইকোলজিটুডে.কমে প্রকাশিত প্রবন্ধ হতে
যে ৮ টি প্রশ্নের উত্তর সকলের জানা থাকা উচিত বয়স ৩০ হওয়ার আগেই !
জীবনটাকে যতো সহজ ভাবা হয় জীবন ঠিক ততোটা সহজ কিছু নয় তা পূর্ণবয়স্ক হওয়ার
আগেই অনেকে বুঝে ফেলেন। জীবনটাকে নিজের মতো করে গড়ে নিতে না পারলেও যে অনেক
সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় শেষ বয়সে গিয়ে সে ব্যাপারটিও সকলের জানা। কিন্তু
ঠিক কখন থেকে জীবন সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত তা বুঝে উঠতে পারেন না কেউই।
মূলত ২০ বছর বয়সের পর থেকে নিজের জীবন নিয়ে চিন্তা ভাবনা করা উচিত সকলের
এবং জীবনটা সুন্দর ও সুখের করে গড়ে তুলতে চাইলে অবশ্যই কিছু প্রশ্নের উত্তর
জানা উচিত সকলের। এবং তা অবশ্যই ৩০ বছর হওয়ার আগেই।
১) আমি জীবনটা নিয়ে কি করতে চাই?
বয়স ৩০ হওয়ার আগেই জীবনে কি হতে চান, কি করতে চান তার উত্তর জানা থাকা
প্রয়োজন। কারণ ৩০ এর আগে এই উত্তর জানা না থাকলে আপনার প্রায় অর্ধেকের বেশি
জীবনই অন্ধকারে পড়ে রয়েছে বাকি জীবনে আর কি করবেন?
২) কোন জিনিসটি আমাকে অনেক বেশি খুশি করে?
বয়স ৩০ হয়ে যাওয়ার পরও যদি আপনি না জানেন কোন বিষয়টি আপনার জন্য জীবনের
সবচাইতে বেশি সুখকর বিষয়, তাহলে আপনার বুদ্ধিমত্তা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন
তুলতে পারেন।
৩) আমি ১০ বছর পর কোথায় থাকতে চাই?
১ সেকেন্ডের ভরসা নেই কথাটি সত্য হলেও মানুষ কিন্তু ভবিষ্যতের জন্য
পরিকল্পনা করে থাকেন। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আপনি যদি তা না পারেন তাহলে
আপনি অনেক বেশি পিছিয়ে আছেন নিজের বয়সের তুলনায়।
৪) আমি জীবনসঙ্গীর মধ্যে কি চাই?
বয়স ৩০ হওয়ার পরও যখন বিয়ের জন্য পরিবার চাপ দিতে থাকেন তখন অনেকেই ভাবতে
বসেন কেমন জীবনসঙ্গী হওয়া উচিত। এই বিষয়টি অনেক হাস্যকর। আপনি যদি ৩০ বছরের
একজন মানুষ হয়েও তা এখনও না জানেন তাহলে তা অবশ্যই হাস্যকর এবং লজ্জারও
বটে।
৫) আমার বর্তমান প্রেমকে নিয়েই কি পুরো জীবন কাটাতে পারবো?
যদি আপনার প্রেমিক/প্রেমিকা থেকে থাকেন এবং আপনার বয়স ৩০ হওয়ার পরও আপনি
তাকে নিয়ে দ্বিধাগ্রস্থ হয়ে যান তাহলে আপনাদের মধ্যে কতোটা বন্ধন রয়েছে তাই
অনেক বড় একটি প্রশ্ন হয়ে উঠবে।
৬) আমার বন্ধু-বান্ধবের মধ্যে কতোজন আমার সত্যিকারের বন্ধু?
আপনার বয়স কি ৩০ এর কাছাকাছি? তাহলে আপনার অবশ্যই এতোটুকু ম্যাচিউরিটি থাকা
উচিত যে নিজের বন্ধুবান্ধবের সার্কেলে কে সত্যিকারের বন্ধু আর কে নয় তা
সঠিকভাবে চিনতে পারা। তা না হলে পুরো জীবনই পস্তাবেন।
৭) আমি কি একজন ভালো মানুষ?
কথা বলে নিজের সমালোচনা নাকি ভালোভাবে করা যায় না। কিন্তু যদি নিজেকে
নিরপেক্ষ রেখে আপনি মানুষ হিসেবে কেমন তা বুঝতে না পারেন তাহলে কিন্তু
আপনার মধ্যে সঠিকভাবে ম্যাচিউরিটি আসেনি বলেই বলবেন সকলে।
৮) আমার আসলে কি প্রয়োজন?
জীবনের এই মুহূর্তে এসে আপনার আসলে কিসের প্রয়োজন তা কি আপনি জানেন? যদি না
জানেন তাহলে অবশ্যই জানা উচিত। কারণ আপনার কি একজন সঠিক জীবনসঙ্গীর
প্রয়োজন নাকি কোনো জিনিসের প্রয়োজন তা বুঝতে পারা উচিত অন্তত ৩০ বছর বয়সের
আগেই।
সূত্রঃ এলিটডেইলি
সূত্রঃ এলিটডেইলি
Subscribe to:
Posts (Atom)