Thursday, 29 October 2015

অনলাইন থেকে টাকা আয় করুন ইউটিউব এর ভিডিও তে ক্লিক করে…

এখন viewtrakr থেকে আয় করুন আরও সহজ ভাবে।
পেমেন্ট পাবেন প্রতি সপ্তাহে…
Viewtrakr.com/xrashu
Facebook.com/xrashu
আপনারা অনেকেই অনলাইনে ইনকাম করার চিন্তা ভাবনা করেন । কিন্তু পারেন না সঠিক কোন দিক নির্দেশনা এর জন্য।
আজ আমি আপনাদের বলব কোথায় পাবেন সঠিক পথ।
(মনে রাখবেন বিশ্বাসই সকল কিছুর মুল)
বহুল প্রচারিত বর্তমানে বাংলাদেশেসহ সারা পৃথিবীতে একটি বিশ্বস্ত কোম্পানি হিসেবে এই ওয়েব সাইট টি যায়গা করে নিয়েছে ।
খুব অল্প সময়ের মধ্যে কোম্পানিটি সকলের কাছে বিশ্বস্ত হয়ে উঠেছে। এখন বাংলাদেশের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রি/ যুবকরা এই কাজের সাথে জরিত। আপনি চাইলেই এই কাজটি করতে পারেন।
পেমেন্ট এর কথা নিয়েও ভাবতে পারেন। পেমেন্ট এর জন্য এই কোম্পানিটিই আপনাকে মাস্টার কার্ড পাইয়ে দেয়ার বেবস্থা করবে। তা ছাড়া আপনি অনলিনে এ শপিংও করতে পারবেন amazon সহ ৫০ টিরও বেশি ওয়েবসাইট থেকে। বাংলাদেশে amazon home delivery diye thake. আর কিছু যদি জানার থাকে তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ‘ফেবু’(facebook.com/xrashu) তে । মনে রাখবেন কষ্ট ছাড়া টাকা উপার্জন করা যায় না। আর এর জন্য আপনার কোন কোর্সও করতে হবে না। শুধু মাত্র ইউটিউব এর ভিডিও গুলোতে ক্লিক করতে হবে । প্রতিটা ভিডিও ১-৩ সেকেন্ড ভিউ করতে হয়। প্রতিদিন ২-২.৩০ ঘণ্টা কাজ করে আপনি কয়েক ডলার অর্জন করতে পারেন।
আসুন কিছু তথ্য নেয়া যাক এই কোম্পানি / ওয়েবসাইট এর ব্যাপারে…
Viewtrakr কি ???
Viewtrakr একটি অনলাইন আর্নিং প্লাটফরম যেখানে ভিডিও প্রোমোট করার মাধ্যমে আয় করা যায়। মুভি, ট্রেইলার, গান, ফান ভিডিও, মিউজিক ভিডিও ইত্যাদি সকল ধরনের ভিডিও প্রোমোটিং ওয়েবসাইট হলো Viewtrakr । বিভিন্ন কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তি তাদের নিজ নিজ ভিডিও প্রোমোট করে
সার্চ র্যাংকিং এ উপরে নিয়ে আসার জন্য এই ওয়েবসাইটের (Viewtrakr) কর্তৃপক্ষকে টাকা দিয়ে থাকে। Viewtrakr কর্তৃপক্ষ আবার টাকার সিংহভাগ প্রদান করে যারা এই প্রোমোটিং এর কাজে যুক্ত থাকে অর্থাৎ আমরা যারা Viewtrakr এর রেজিস্টার্ড মেম্বার।
এক্ষেত্রে Viewtrakr দলগত কাজকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে এবং কাজটি যাতে দলগতভাবেই সবাই সবাইকে সহযোগীতার মাধ্যমে সম্পাদন করে এরজন্য তারা ব্যবহার করে অত্যাধুনিক অনলাইন নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সফটওয়্যার যেখানে প্রতারনা কোন সুযোগ নেই। যার মাধ্যামে প্রত্যোক রেজিস্টার্ড মেম্বার তার
এবং টিমের কাজের মূল্যায়ণ করতে পারবে প্রতি সেকেন্ডে। রয়েছে ভালো পারফর্মারদের জন্য পুরষ্কার ও বোনাসের ব্যবস্থা। আমেরিকা, ইংল্যান্ড, কানাডা, ইন্ডিয়া এমকি বাংলাদেশের ইন্টারনেট ইউজাররা এটাকে পার্টটাইম আয়ের উৎস হিসেবে এমনভাবে গ্রহন করেছে যা অবিশ্বাস্য। সুতরাং আপনি বা আমি যারা
শুধুমাত্র ফেসবুক চালাতে জানি তাদের পক্ষেও এখান থেকে ভালো আয় করা সম্ভব।
আমার কাজ কী?
আপনি দুই ভাবে এই কাজটি করতে পারেন। একটি হলো নিজে নিজে ভিডিও দেখে অথবা ভিউ করে যেমনটা আমরা ইউটউবে করে থাকি। তবে যেহেতু এটি একটি দলগত কাজ সোস্যাল মিডিয়া ও বন্ধুদেরকে কাজে লাগিয়ে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরীর মাধ্যমে হিউজ পরিমান আয়ের সুযোগ পাবেন যা সত্যিই অবিশ্বাস্য।
কীভাবে করবেন?
প্রথমেই আপনাকে Viewtrakr ওয়েবসাইটে গিয়ে সাইন আপ করতে হবে। সাইন আপ করার জন্য এখানে এ ক্লিক করুন।
http://www.viewtrakr.com/xrashu
এরপর accept Friend request button এ ক্লিক করুন
এরপর আপনার ই-মেইল এড্রেস, পাসওয়ার্ড (দুই বার), চেক বক্সে ক্লিক করে সাইন আপ বাটনে ক্লিক করুন।
এরপর আপনার ইমেইলে একটি ভেরিফিকেশন মেইল যাবে এবং আপনি আপনার মেইল একাউন্টে গিয়ে Viewtrakr.com একাউন্টটি ভেরিফাই করে নিন। এরপর আপনি আপনার প্রোফাইলে গিয়ে প্রোফাইল ইনফরমেশন 100% সম্পূর্ণ করুন।
Start Scoring e ক্লিক করে ভিডিও প্রিভিউ করা শুরু করুন।
এরপরও যদি কোন সমস্যার সম্মুখীন(account sign up korte) হন তবে আমার সাথে যোগাযোগ করুন …

Wednesday, 28 October 2015

যে ৫টি চরম নোংরা জিনিসের চাইতেও বেশি নোংরা আপনার মুখ!

যে ৫টি চরম নোংরা জিনিসের চাইতেও বেশি নোংরা আপনার মুখ! (দেখুন ছবিতে)

যে ৫টি চরম নোংরা জিনিসের চাইতেও বেশি নোংরা আপনার মুখ!

আমাদের চারপাশে অনেক বস্তুই আমাদের ঘেন্নার উদ্রেক করে। নোংরা ময়লা এই বস্তু বা স্থান গুলো দেখলেই মনে হয় কতই না জীবাণু লুকিয়ে আছে সেখানে। কিন্তু আপনি কি জানেন, আমাদের পাশে পাশের নোংরা কিছু বস্তু/স্থানে আমাদের মুখের লালার চাইতে কম জীবাণু আছে

যে ৫টি চরম নোংরা জিনিসের চাইতেও বেশি নোংরা আপনার মুখ!

অবাক হলেন? প্রতি এক মিলিলিটার মুখের লালায় আছে ৪০০ থেকে ৬০০ প্রজাতির প্রায় ১০০ মিলিয়ন মাইক্রোবিস ব্যাকটেরিয়া। এমন অনেক মারাত্মক নোংরা জিনিষ আছে, যেগুলোতে জীবাণু আপনার মুখের চাইতে কম! জেনে নিন কিছু নোংরা জিনিস সম্পর্কে যেগুলো আমাদের মুখের লালার চাইতে কম জীবাণুযুক্ত।
শিশুদের হাত শিশুদের হাত বেশ নোংরাই মনে হয় তাই না? এটা ওটা ধরে হাতে লেগে যায় অসংখ্য জীবাননু। কিন্তু আপনি কি জানেন যে শিশুদের হাতের চাইতে মুখের লালায় বেশি জীবাণু থাকে? শিশুদের হাতের প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে ১৫০০ ব্যাকটেরিয়া থাকে।
কমোডের সিট

যে ৫টি চরম নোংরা জিনিসের চাইতেও বেশি নোংরা আপনার মুখ!

কমোডের সিটের কথা চিন্তা করলেই গা ঘিন ঘিন করে। কমোডের সিটেও কিন্তু মুখের চাইতে কম ব্যাকটেরিয়া থাকে। প্রতি স্কয়ার ইঞ্চিতে ৩২০০ ব্যাকটেরিয়া থাকে কমোডের সিটে।

যে ৫টি চরম নোংরা জিনিসের চাইতেও বেশি নোংরা আপনার মুখ!

ঘন বড় দাড়িতে অনেক জীবাণু আছে মনে হলেও আসলে তা মুখের লালার চাইতে অনেক কম। প্রতিটি দাড়িতে ২০,০০০ টি ব্যাকটেরিয়া থাকে গড়ে।
মূত্র

যে ৫টি চরম নোংরা জিনিসের চাইতেও বেশি নোংরা আপনার মুখ!

এমনকি মূত্রতেও মুখের লালার চাইতে কম ব্যাকটেরিয়া আছে। প্রতি মিলি লিটারে ১ লাখ ব্যকটেরিয়া আছে এতে যা মুখের লালার চাইতে কম।
তেলাপোকা

যে ৫টি চরম নোংরা জিনিসের চাইতেও বেশি নোংরা আপনার মুখ! (দেখুন ছবিতে)

পৃথিবীর সবচাইতে ঘৃন্য একটি প্রাণী হলো তেলাপোকা। তেলাপোকাতেও কিন্তু মুখের লালার চাইতে কম জীবাণু আছে।

যে ৫টি মৌলিক বিষয় জানা থাকলে সকলের চোখে আপনি হয়ে উঠবেন আকর্ষণীয়

অন্যের কাছে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলা অনেকের নিকট রীতিমত একটি চর্চার বিষয়। নিজেকে আকর্ষণীয় করতে চান না এমন কেউ কি আছেন? অবশ্যই না! নিজেকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করা মানেই আমরা সাধারণত বাহ্যিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি বা রূপচর্চাকেই বুঝে থাকি। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে রূপচর্চা কখনই আপনাকে পরিপূর্ণ আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেনা। রূপচর্চা আপনাকে শুধুমাত্র শরীরের বাহ্যিক চাকচিক্যের বেশি আর কিছুই দিতে পারবে না। শারীরিক এবং মানসিকভাবে অন্যের নিকট নিজেকে আকর্ষণীয়ভাবে ফুটে তুলতে জেনে রাখা প্রয়োজন মৌলিক কিছু বিষয়। চলুন আজ জেনে নিই নিজেকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করতে যে ৫টি মৌলিক বিষয় আপনাকে সাহায্য করবে।
যে ৫টি মৌলিক বিষয় জানা থাকলে সকলের চোখে আপনি হয়ে উঠবেন আকর্ষণীয়

১। পোশাকেই পরিচয়

অন্যের নিকট নিজেকে উপস্থাপন করতে সর্বপ্রথম বাহ্যিক দিকটিই আসে। তাই প্রথমেই নজর দিতে হবে পরিধেয় পোশাকে। আপনার পোশাকই পরোক্ষভাবে তুলে ধরে আপনার পরিচয়। মার্জিত ফ্যাশনের পোশাক আপনাকে করে তুলবে আকর্ষণীয়।

২। গুরুত্ব দিন চোখে

‘চোখ যে মনের কথা বলে…’ জনপ্রিয় এই গানটির মর্মবাণী নিশ্চয়ই সকলেরই জানা! হুম, চোখই মানুষের কথা বলার এক বড় হাতিয়ার। চোখ অনেক সময় গভীর ভাষা বহন করে থাকে। তাই গুরুত্ব দিন চোখ -কে।আপনার মনের অবস্থা (অনুভূতি, দুঃখ, আনন্দ, বেদনা) এমনকি অনেক লুকায়িত কথাও অন্যের নিকট প্রকাশ করে থাকে আপনার চোখ।

৩। ব্যবহার হতে হবে মনোমুগ্ধকর

সুন্দর চরিত্র বা ব্যবহার মানুষের মূল্যবান এক সম্পদ। তাই আপনার ব্যবহারের উপর নজর দিতে হবে সর্বাধিক। পৃথিবীতে মানুষকে বশে আনার অন্যতম একটি হাতিয়ার হল সুন্দর ব্যবহার। তাই অন্যের কাছে নিজেকে স্মার্ট হিসেবে তুলে ধরতে সুন্দর ব্যবহারের বিকল্প নেই। মনোমুগ্ধকর ব্যবহারের ক্ষমতাবলেই আপনি অন্যের নিকট হয়ে উঠবেন আকর্ষণীয়।

৪। হতে হবে আত্মবিশ্বাসী

আত্মবিশ্বাস হল এমন একটি গুণ যা প্রত্যেক মানুষের মাঝেই থাকা উচিত।নিজের সেরা দিকটি অন্যের কাছে তুলে ধরতে আপনাকে হতে হবে অবশ্যই আত্মবিশ্বাসী।শুধু নিজেকে আকর্ষণীয়ভাবে ফুটিয়ে তুলতেই নয়, জীবনের সফলতা অর্জনেও আত্মবিশ্বাসের গুরুত্ব বাড়িয়ে বলার অপেক্ষা রাখেনা।

৫। থাকুন হাসিখুশি

চমৎকার হাসি কাজ করে অসাধারন এবং শক্তিশালী একটি হাতিয়ারও বটে!নিজের ব্যবহার ফুটিয়ে তুলতে এবং অন্যের সাথে আলাপচারিতায় হাসিখুশি অনেক বড় ভূমিকা রাখে। হাসিখুশি মানুষের মাঝে একটি বড় গুণ দেখা যায় তা হল ইতিবাচকতা। এটি মানুষকে অনেক বন্ধুত্বপূর্ণ এবং ইতিবাচক মানসিকতার করে গড়ে তোলে। তাই সবসময় আপনাকে থাকতে হবে হাসিখুশি। এতে সকলের কাছে আপনি হয়ে উঠবেন আকর্ষণীয় এক ব্যক্তিত্ব।

আপনাকে কি কেউ অপমান করার চেষ্টা করছে? জেনে রাখুন কিছু করণীয়।

আপনাকে কি কেউ অপমান করার চেষ্টা করছে? জেনে রাখুন কিছু করণীয়।
আপনি একলা মানুষ পৃথিবীতে সবাইকে খুশি রাখতে পারবেন না আর এটা খুবই স্বাভাবিক। মানুষ হয়ে জন্মেছেন যখন, তখন পৃথিবীতে কাউকে ভালো লাগবে আবার কাউকে খারাপ। কারো আপনাকে ভালো লাগবে, কেউ আবার আপনাকে খুবই অপছন্দ করবে। সমস্যা হচ্ছে, কেউ যদি আপনাকে অপছন্দ করে থাকেন তাহলে বিনা কারণেই আপনার সাথে ঝামেলা করার চেষ্টা করবেন। পিঠ পিছে শত্রুতা করবেন, ষড়যন্ত্র করবেন, আবার অকারণে ঝগড়া বাঁধাবার চেষ্টা করবেন। আর এমন মানুষ আপনি আত্মীয়স্বজন হতে শুরু করে বন্ধু বান্ধব, কর্মক্ষেত্র ইত্যাদি সব স্থানেই পাবেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আপনাকে অপছন্দ করে এমন কেউ অপমান করার চেষ্টা করলে কী করবেন?

মেপে কথা বলুন

কথা হচ্ছে এমন একটা জিনিস যেটা একবার বলে ফেললে ফিরিয়ে নেয়ার কোন উপায় নেই। যারা আপনাকে অপছন্দ করেন, তারা কিন্তু এই অপেক্ষাতেই থাকেন যে কখন আপনি কী বলবেন। তাই মুখ খুলুন খুব বুঝেশুনে।

অন্যের আচরণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা নেই, কিন্তু নিজের আছে

যারা আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার করতে চায়, তাঁদেরকে আপনি ভালো বানাতে পারবেন না। কিন্তু হ্যাঁ, নিজের আচরণ অবশ্যই আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। যত যাই হোক, উত্তেজিত হবেন না। মাথা খুবই ঠাণ্ডা রাখুন। তারা যেমন আচরণ করবে আপনার সাথে ঠিক তাঁর বিপরীত আচরণ করুন।

কিছু ব্যাপার দেখেও না দেখা

কেউ আপনাকে অপমান করার চেষ্টা করছে, কিংবা অকারণেই ঝামেলা করার চেষ্টা করছে? তাঁদের এই আচরণগুলো দেখেও না দেখার ভাব করুন। কেউ আপনাকে তখনই অপমান করতে পারবে যখন তাঁর কৌশল বা চেষ্টা আপনি দেখবেন এবং প্রতিক্রিয়া দেখাবেন। যা আপনি দেখতেই পান নি, সেই জিনিস কীভাবে আপনাকে আঘাত করবে? এমন ভাব করুন যেন তাঁদের অপমান করার চেষ্টা আপনি দেখতে পাচ্ছেন না।

সবকিছু ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না

একজন ভালো মানুষ কখনো অন্যকে অপমান করার কথা চিন্তা করে না। এগুলো কেবল তাঁরাই চিন্তা করে যাদের মন খুবই ছোট। তাই কেউ আপনাকে অপমান করার চেষ্টা করছে বলে নিজেকে দোষী ভাববেন না, বা তাঁর কোন কাজ ব্যক্তিগতভাবে নেবেন না। জানবেন যে সমস্যা তাঁদের।

বড় হাতিয়ার ভালো ব্যবহার

কেউ খারাপ ব্যবহার করলেই কি পাল্টা খারাপ ব্যবহার করতে হবে? আপনি তো তাঁদের মত নন, আর তাই তাঁদের মত আচরণও করবেন না। বরং সম্ভব হলে খুবই ভালো ব্যবহার করুন। এতে হয়তো তারা একটু হলেও লজ্জা পেতে পারেন আর অন্যায় চেষ্টা থেকে সরে আসার চেষ্টা করতে পারেন।

নিজের কাজ কিংবা দায়িত্ব নিখুঁতভাবে করুন

যারা অপমান করার সুযোগ করছেন, তাঁদেরকে নিজের কোন দুর্বলতা বা ত্রুটির খোঁজ দেবেন না। নিজের কাজ ও দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করুন, তারা আপনার দোষ খুঁজে না পেলে অপমান করাটা একটু শক্তি হয়ে দাঁড়াবে।

সূত্র-
Thomas G. Plante, Ph.D. এর লেখা ও সাইকোলজিটুডে.কমে প্রকাশিত প্রবন্ধ হতে

যে ৮ টি প্রশ্নের উত্তর সকলের জানা থাকা উচিত বয়স ৩০ হওয়ার আগেই !

যে ৮ টি প্রশ্নের উত্তর সকলের জানা থাকা উচিত বয়স ৩০ হওয়ার আগেই !
জীবনটাকে যতো সহজ ভাবা হয় জীবন ঠিক ততোটা সহজ কিছু নয় তা পূর্ণবয়স্ক হওয়ার আগেই অনেকে বুঝে ফেলেন। জীবনটাকে নিজের মতো করে গড়ে নিতে না পারলেও যে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় শেষ বয়সে গিয়ে সে ব্যাপারটিও সকলের জানা। কিন্তু ঠিক কখন থেকে জীবন সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত তা বুঝে উঠতে পারেন না কেউই। মূলত ২০ বছর বয়সের পর থেকে নিজের জীবন নিয়ে চিন্তা ভাবনা করা উচিত সকলের এবং জীবনটা সুন্দর ও সুখের করে গড়ে তুলতে চাইলে অবশ্যই কিছু প্রশ্নের উত্তর জানা উচিত সকলের। এবং তা অবশ্যই ৩০ বছর হওয়ার আগেই।

১) আমি জীবনটা নিয়ে কি করতে চাই?

বয়স ৩০ হওয়ার আগেই জীবনে কি হতে চান, কি করতে চান তার উত্তর জানা থাকা প্রয়োজন। কারণ ৩০ এর আগে এই উত্তর জানা না থাকলে আপনার প্রায় অর্ধেকের বেশি জীবনই অন্ধকারে পড়ে রয়েছে বাকি জীবনে আর কি করবেন?

২) কোন জিনিসটি আমাকে অনেক বেশি খুশি করে?

বয়স ৩০ হয়ে যাওয়ার পরও যদি আপনি না জানেন কোন বিষয়টি আপনার জন্য জীবনের সবচাইতে বেশি সুখকর বিষয়, তাহলে আপনার বুদ্ধিমত্তা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলতে পারেন।

৩) আমি ১০ বছর পর কোথায় থাকতে চাই?

১ সেকেন্ডের ভরসা নেই কথাটি সত্য হলেও মানুষ কিন্তু ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা করে থাকেন। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আপনি যদি তা না পারেন তাহলে আপনি অনেক বেশি পিছিয়ে আছেন নিজের বয়সের তুলনায়।

৪) আমি জীবনসঙ্গীর মধ্যে কি চাই?

বয়স ৩০ হওয়ার পরও যখন বিয়ের জন্য পরিবার চাপ দিতে থাকেন তখন অনেকেই ভাবতে বসেন কেমন জীবনসঙ্গী হওয়া উচিত। এই বিষয়টি অনেক হাস্যকর। আপনি যদি ৩০ বছরের একজন মানুষ হয়েও তা এখনও না জানেন তাহলে তা অবশ্যই হাস্যকর এবং লজ্জারও বটে।

৫) আমার বর্তমান প্রেমকে নিয়েই কি পুরো জীবন কাটাতে পারবো?

যদি আপনার প্রেমিক/প্রেমিকা থেকে থাকেন এবং আপনার বয়স ৩০ হওয়ার পরও আপনি তাকে নিয়ে দ্বিধাগ্রস্থ হয়ে যান তাহলে আপনাদের মধ্যে কতোটা বন্ধন রয়েছে তাই অনেক বড় একটি প্রশ্ন হয়ে উঠবে।

৬) আমার বন্ধু-বান্ধবের মধ্যে কতোজন আমার সত্যিকারের বন্ধু?

আপনার বয়স কি ৩০ এর কাছাকাছি? তাহলে আপনার অবশ্যই এতোটুকু ম্যাচিউরিটি থাকা উচিত যে নিজের বন্ধুবান্ধবের সার্কেলে কে সত্যিকারের বন্ধু আর কে নয় তা সঠিকভাবে চিনতে পারা। তা না হলে পুরো জীবনই পস্তাবেন।

৭) আমি কি একজন ভালো মানুষ?

কথা বলে নিজের সমালোচনা নাকি ভালোভাবে করা যায় না। কিন্তু যদি নিজেকে নিরপেক্ষ রেখে আপনি মানুষ হিসেবে কেমন তা বুঝতে না পারেন তাহলে কিন্তু আপনার মধ্যে সঠিকভাবে ম্যাচিউরিটি আসেনি বলেই বলবেন সকলে।

৮) আমার আসলে কি প্রয়োজন?

জীবনের এই মুহূর্তে এসে আপনার আসলে কিসের প্রয়োজন তা কি আপনি জানেন? যদি না জানেন তাহলে অবশ্যই জানা উচিত। কারণ আপনার কি একজন সঠিক জীবনসঙ্গীর প্রয়োজন নাকি কোনো জিনিসের প্রয়োজন তা বুঝতে পারা উচিত অন্তত ৩০ বছর বয়সের আগেই।

সূত্রঃ এলিটডেইলি

অসাধারণ একটি ম্যাজিক

অসাধারণ একটি ম্যাজিক শিখুন সম্পূর্ণ ফ্রি !

সবাই কেমন আছেন? আশা করছি ভালোই আছেন। আজ আমি প্রথম ম্যাজিক শেখানো নিয়ে একটি পোষ্ট করছি। অবাক হচ্ছেন? হ্যাঁ, অবাক তো হবেনই। কারণ আমি ব্লগার, আমি কোনদিন ম্যাজিশিয়ান হলাম। ঠিকই ধরেছেন। আমি এসব ম্যাজিক জানিনা। তাই ম্যাজিক দেখাতেও পারিনা। শুধু দেখতেই ভালোবাসি। তবে আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি বাংলাদেশের জনপ্রিয় জাদুকর জুয়েল আইচের শেখানো একটি ম্যাজিক। শিখে নিন একদম বিনামূল্যে। তাই জলদি করে শিখে নিন। মিস করলেই লস। প্রথম আলোয় প্রকাশিত জুয়েল আইচের লেখাটি (টিউটোরিয়াল) হুবহু তুলে ধরছি।

দর্শকদের সামনে যা করবেঃ

(ক) একটি ম্যাচবাক্স পকেট থেকে বের করো।

(খ)  ম্যাচকাঠির ড্রয়ার বা ট্রেটা আঙুল দিয়ে ঠেলে বের করো।

(গ)  ট্রে-ভর্তি ম্যাচকাঠিগুলো টেবিলের ওপর ঢেলে দাও।

(ঘ)  খালি ট্রেটা সবার সামনে ম্যাচবাক্সের মধ্যে ঢুকিয়ে দাও।

(ঙ)  হাতের আঙুলে একটা তুড়ি বা হাততালি দিয়ে ট্রেটা ঠেলে দেখাও, খালি ট্রেটা ম্যাচকাঠিতে ভরে গেছে। শুরুতে যে কাঠিগুলো টেবিলে ঢেলে রেখেছিলে, সেগুলো তখনো সেখানে পড়ে আছে।

(চ)  ভরা ম্যাচবাক্সটা বাঁ হাত ধরে ডান হাতে এমন একটা ভঙ্গি করো, যেন ম্যাজিকটা এখানেই শেষ।

(ছ)  দর্শকেরা ‘ওয়াও’ বা অন্য কোনো প্রশংসাসূচক শব্দ উপহার দিয়ে হাততালি দিলে তোমার ম্যাচবাক্সটি পকেটে রেখে দাও।

তোমার প্রস্তুতিঃ


একটা সুন্দর ম্যাচবাক্স নাও। আজকাল ম্যাচবাক্সের উভয় পিঠে একই রকম প্রিন্ট পাওয়া যায়। কোনো এলাকায় যদি এমন বাক্স না পাওয়া যায়, তাহলে উভয় পিঠে একই রকম ছবি লাগিয়ে নিতে হবে। আর লম্বালম্বি একপ্রান্তে ছোট্ট একটা দাগ লাগিয়ে নেবে, যা শুধু তুমি ছাড়া আর কারও চোখে পড়বে না। তোমার বাক্স তৈরির কাজ হয়ে গেল।
ড্রয়ারের পিঠে আঠা দিয়ে লাগানো অর্ধেক কাঠির সারি
এবারে ট্রে বা ড্রয়ার তৈরির কাজ। ড্রয়ারটি উপুড় করে রাখো। ১২-১৩টা ম্যাচকাঠি নাও। কাঠিগুলোর মাঝামাঝি কেটে ফেলো। বারুদের দিকটা রেখে নিচের অর্ধেক ফেলে দাও। বারুদসহ কাঠির অর্ধেকটা উপুড় করা ড্রয়ারের পিঠে পাশাপাশি সাদা গ্লু (আইকা বা ফেভিকল) দিয়ে লাগিয়ে নিতে হবে। লাগানোর কাজে বিশেষ যত্ন নিতে হবে, যেন সবকিছু শুকিয়ে গেলে ড্রয়ারটা যখন বাক্সের মধ্যে পুরে দেওয়া হবে, তখন তা সরসর করে ঢুকতে ও বের হতে পারে। এ জন্য কী করতে হবে? প্রতিটি অর্ধেক করে কাটা কাঠির কাটা দিকটা ব্লেড দিয়ে একদিকে ঢাল করে কাটতে হবে। বারুদের পাশটাও যতটুকু চোখে পড়ে, সেটুকু রেখে বাকিটা চেঁছে ফেলে দিতে হবে। ঢাল করা কাঠির পাতলা দিকটা বারুদ পর্যন্ত ড্রয়ারের সঙ্গে আঠা দিয়ে লাগিয়ে একটা শক্ত মলাটের বই চাপা দিয়ে পুরো জিনিসটা এক দিন ছায়ায় শুকিয়ে নাও। প্রথম দিকে বেশ কয়েকবার ট্রেটা ধীরে ধীরে বাক্সের মধ্যে ঢোকাও এবং বের করো। কোথাও বাধাপ্রাপ্ত হলে জোরাজুরি কোরো না। সাবধানে ত্রুটিটি সেরে ফেলো। সব ঠিকমতো তৈরি হলে শুরু হবে তোমার অনুশীলন আর অনুশীলনের পালা। তুমি কী কথা বা গল্প বলে ম্যাজিকটি করবে, তার একটা স্ক্রিপ্ট লিখে নাও। আয়নার সামনে বসে পড়ো। প্রয়োজনে তোমার কথা, গল্প ও ম্যাচবাক্স চালনা পরিবর্তন করে একসময় চূড়ান্ত সুন্দর একটি জাদু তৈরি হয়ে যাবে। সব মিলিয়ে যা করবে, তার নামই উপস্থাপনা। কৌশলযুক্ত ম্যাচবাক্সটি তোমার যন্ত্র। শুধু বাদ্যযন্ত্র দিয়ে যেমন মধুর সুর বের হয় না; শিল্পীকে মধুর করে বাজাতে শিখতে হয়। জাদুর ক্ষেত্রেও তেমনই।
ছবি সাধারণ ফাঁকা বাক্স। একপ্রান্তে কলমের একটা ডট
আমি এখন প্রদর্শন কৌশলটা শিখিয়ে দিচ্ছি। অনুশীলনের মাধ্যমে একে সুন্দরতর করার দায়িত্ব জাদুশিল্পী হিসেবে তোমার। আঠা দিয়ে পিঠে সেঁটে দেওয়া কাঠিসহ ড্রয়ারটা চিত করো। ফাঁকা ড্রয়ারে লুজ করে কিছু স্বাভাবিক কাঠি রাখো। বাক্সের যেদিকে ডট দেওয়া, সেদিকটা ঘুরিয়ে তলের দিকে নাও। এবার ড্রয়ারটা বাক্সের ভেতরে ঢুকিয়ে দাও। তাহলে কী হলো? ড্রয়ারের খোলের মধ্যে লুজ কিছু কাঠি। ম্যাচবাক্সটি পকেট থেকে বের করো। ড্রয়ারের যেদিকে আঠা দিয়ে কাঠি লাগানো নেই, সেদিকে অর্ধেকের সামান্য কম বের করে উপুড় করে ঝাঁকি দিলে লুজ কাঠিগুলো টেবিলে পড়ে যাবে। দর্শকও দেখবেন একটা সাধারণ ম্যাচবাক্স এবং তার ড্রয়ারের উভয় দিক।
ডট দাগ দেওয়া প্রান্তে আঠা দিয়ে লাগানো কাঠির দিকটা দেখে মনে হচ্ছে বাক্সভরা কাঠিএবার বাক্সের বিষয়ে কোনো কথা না বলে ড্রয়ারটা বাক্সের ভেতরে পুরে দিয়েই বাক্সটা সামান্য ওপরে ছুড়ে দুই হাতে ধরে নাও। দর্শকেরা যেন বুঝতে না পারেন তুমি ডট দেওয়া দিকটা ঘুরিয়ে একটু আগের সাধারণ দিকটার দিকে কাঠি লাগানো ট্রের দিকটা নিয়ে এসেছ। এবার একটা তুড়ি দাও। যেন এই মুহূর্তেই তুমি ম্যাজিকটা করে ফেললে। ডটের উল্টো দিক থেকে তর্জনী ঢুকিয়ে এক ঠেলায় মাপা প্রায় অর্ধেকটা ট্রে বের করে ফেলো। বারবার অনুশীলন এ কাজে তোমাকে সাহায্য করবে। ট্রের পিঠে লাগানো কাঠি দেখে দর্শকেরা ভাববেন, এক তুড়িতে ম্যাচবাক্স কাঠিতে ঠেসে ভরে গেছে।


ম্যাজিক শেষ হয়ে যাওয়ার ভঙ্গি করো। তুমি যত বিশ্বাসযোগ্যভাবে ম্যাজিকটি করতে পারবে, দর্শক তত জোরে বাহবা দেবেন। এক চাপে ভরা (?) ম্যাচের ট্রেটি বাক্সের মধ্যে ঢুকিয়ে পকেটে রেখে দাও। ম্যাজিকটি শেষ হয়ে গেল। কিন্তু দর্শকের বিস্ময় আর মুগ্ধতার সুরটি অনেকক্ষণ ধরে মুখে মুখে বাজতে থাকল।
ম্যাজিকঃ জুয়েল আইচ

কম্পিউটারেও এবার ব্যবহার করুন ফেসবুক মেসেঞ্জার

কম্পিউটারেও এবার ব্যবহার করুন ফেসবুক মেসেঞ্জার
ফেসবুকের মেসেজিং অ্যাপ ফেসবুক মেসেঞ্জারের এতদিন কেবল স্মার্টফোন অ্যাপের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। তবে এবার ওয়েব ব্রাউজার থেকেই এই সেবাটি ব্যবহারের জন্য স্ট্যান্ডঅ্যালোন ওয়েব ভার্সন চালু করেছে ফেসবুক।

যেকোনো ওয়েব ব্রাউজার থেকে messenger.com/login ওয়েব অ্যাড্রেসে প্রবেশ করে ব্যবহার করা যাবে মেসেঞ্জারের এই ওয়েব ভার্সন। ম্যাসেজ পাঠানোর পাশাপাশি কল করা কিংবা ভিডিও কল করার সুবিধাও থাকছে এখানে।

গতকাল ফেসবুক এই ভার্সনটি উন্মুক্ত করে। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই ওয়েবসাইটটি কিছু সময়ের জন্য ডাউন ছিল। তবে এই ব্যাপারে ফেসবুক কিছু জানায়নি।

এই ওয়েব ভার্সন চালু করার ফলে এখন থেকে জনপ্রিয় এই মেসেঞ্জারের ব্যবহার আরও বাড়বে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

অ্যান্ড্রয়েডের মত কম্পিউটারেও করুন প্যাটার্ন লক !

অ্যান্ড্রয়েডের মত কম্পিউটারেও করুন প্যাটার্ন লক ! [মেগা ট্রিক্স]

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের প্যাটার্ন লক এর সাথে সবাই পরিচিত। সিকিউরিটি সিস্টেমে প্যাটার্ন লক অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে কেন শুধু অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট ফোনেই প্যাটার্ন লক সীমাবদ্ধ থাকবে? ব্লগার মারুফ আপনাদের জন্য নিয়ে এলো এবার উইন্ডোজ প্যাটার্ন লক। কি অবাক হচ্ছেন? অবাক হওয়ার কিচ্ছু নেই। যা শুনছেন সবই সত্যি। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের মত এবার আপনার কম্পিউটারেও করুন প্যাটার্ন লক মাত্র ৮০০ কেবি সফটওয়্যার দিয়ে ! আর স্বাদ নিন অ্যান্ড্রয়েড প্যাটার্ন লক কম্পিউটারে ! বেশি কথা বাড়াব না। চলে যাব সরাসরি আসল কথায়। 
অ্যান্ড্রয়েডের মত কম্পিউটারেও করুন প্যাটার্ন লক ! [মেগা ট্রিক্স]
  • প্রথমে ডাউনলোড করে নিন Eusing Maze Lock সফটওয়্যারটি মাত্র ৮০০ কেবি! 
  • ডাউনলোড হয়ে গেলে সেটাপ দিন সাধারণ সফটওয়্যারের মতই।
  • ব্যাস, কম্পিউটারে প্যাটার্ন লক দেয়ার জন্য সফটওয়্যারটি সম্পূর্ণ প্রস্তুত। 
সফটওয়্যার সেটাপ দেয়া হল। এবার ভাবছেন প্যাটার্ন করে দিবেন কিভাবে? হুম, এতদূর যখন বলেছি। তখন বাকি টুকুও বলছি। এবার শুনুন প্যাটার্ন লক করবেন কিভাবে?
  • উইন্ডোজ সিস্টেম ট্রে -তে থাকা এই সফটওয়্যার আইকনে ডান বাটন ক্লিক করে কনফিগার অপশন ক্লিক করে আপনি নতুন প্যাটার্ন লক দিতে পারবেন, আবার পুরাতন প্যাটার্ন লক বদলাতে পারবেন এবং এছাড়াও সব বিষয়ে সেটিংস করতে পারবেন। সময়ের অভাবে বিসস্তারিত বর্ণনা করতে পারলাম না। তবে স্ক্রিনশট দিয়ে দিলাম। আশা রাখছি, আপনি সহজেই এই সেটিংস গুলো করে নিতে পারবেন। 

অ্যান্ড্রয়েডের মত কম্পিউটারেও করুন প্যাটার্ন লক !

অ্যান্ড্রয়েডের মত কম্পিউটারেও করুন প্যাটার্ন লক !
অ্যান্ড্রয়েডের মত কম্পিউটারেও করুন প্যাটার্ন লক !
এবার ভাবছেন, প্যাটার্ন লক ভুলে গেলে কিভাবে ঠিক করবেন? হুম, সমস্যা যত সমাধানও তত। প্যাটার্ন ভুলে যাবার সম্ভাবনা থাকলে আপনি  Backup অপশনটি ব্যবহার করে এর ছবিও কম্পিউটারের কোন গোপন ফোল্ডারে রেখে দিতে পারেন।
আশা করছি, এই ছোট সফটওয়্যারটি আপনার ভালো লেগেছে। কোন কিছু জানতে চাইলে সোজা আমাকে জানাবেন, সহযোগীতা করবই ইনশাল্লাহ। আল্লাহ হাফেজ ...

বউ আগে নাকি সোনার গয়না

বউ আগে নাকি সোনার গয়না আগে?

বউ আগে নাকি সোনার গয়না আগে?
 
ঈদের শপিং শেষ করেছেন সেলিম সাহেব। যা কেনাকাটা করার সবই বউ এর জন্য করেছেন। বউ এর সখ আহ্লাদ মেটাতে গিয়ে বেচারা নিজে কিছুই কিনতে পারেন নি! বউ এর সাফ কথা- “প্রতিবারের মতো শুধু শাড়ি,থ্রিপিস,জুতা দিলে হবে না। এবার আমাকে স্বর্ণের আংটি,স্বর্ণের চেইন,স্বর্ণের কানের দুল বানিয়ে দিতে হবে” ব্যাচারা সেলিম সাহেব উপায় না পেয়ে জমানো সব টাকা দিয়ে বউ এর সখ পূরণ করলেন। ঈদের পরের দিন বউ বেড়াতে গেলো তাঁর বান্ধবীর বাড়িতে। কিছুক্ষণ পরেই সেলিম সাহেবের ফোন এলো। স্ত্রী-কে হাইজ্যাকার রা কিডনাপ করেছে। তারা প্রমাণ স্বরূপ স্ত্রীর স্বর্ণের আংটি একটা প্যাকেটে দিয়ে তাতে চিরকুট লিখে দিলো–”মুক্তিপন না দিলে ছেড়ে দেবো না” ফিরতি চিঠিতে সেলিম সাহেব লিখলেন–”আমি বিশ্বাস করি না। এটা আমার বউ এর আংটি না। আরও প্রমাণ দাও” হাইজ্যাকার রা আবার চিঠির সাথে স্বর্ণের কানের দুল পাঠিয়ে লিখল–”এই নাও তোমার বউ এ কানের দুল। এবার বিশ্বাস হল তো?” সেলিম সাহেব ফিরতি উত্তর পাঠালেন–”তোমরা যদি আমার বউ এর গলার চেইনটা দিতে পারো তাহলে বিশ্বাস করবো।” হাইজ্যাকারেরা যথারীতি গলার চেইন পাঠিয়ে দিলো। এবার সেলিম সাহেব উত্তরে লিখলেন–”আমার জিনিসপত্র আমি পেয়ে গেছি। এবার তোমরা যা খুশি করতে পারো।”

বাংলায় নামাজ শিক্ষা

বাংলায় নামাজ শিক্ষা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস

বর্তমান অ্যান্ড্রয়েডের যুগ। দৈনন্দিন অনেক কাজেই বিভিন্ন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসের জুড়ি নেই। আজ তেমনই একটি ইসলামিক অ্যাপস শেয়ার করছি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের জন্য। 
বাংলায় নামাজ শিক্ষা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস

আজকের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসটির নাম "নামাজ শিক্ষা" । সম্পূর্ণ বাংলায় এবং এক কথায় অসাধারন একটি ইসলামিক অ্যাপস হল এই "নামাজ শিক্ষা" অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস। ব্যক্তিগতভাবে বলছি, আমি নিজেই এই বাংলা নামাজ শিক্ষা অ্যাপসটির ব্যবহারকারী। সত্যিই অনেক সহজ এবং সুন্দর অ্যাপস। 

বাংলায় "নামাজ শিক্ষা" অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ফিচারঃ

বাংলায় "নামাজ শিক্ষা" অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ফিচারঃ
  • - নামাজের প্রাথমিক বিষয়াবলী (নামাজ ফরজ হওয়ার শর্ত, অজুর নিয়মাবলী, নামাজের আহকামসমূহ, আরকানসমূহ, ওয়াজিবসমূহ, সুন্নাতসমূহ, মোস্তাহাবসমূহ, মাকরূহ বিষয়সমূহ এবং নামাজ ভঙ্গের কারণসমূহ
  • নামাজের ওয়াক্ত ও বিভিন্ন ওয়াক্তের রাকাতসমূহের বিস্তারিত আলোচনা।
  • নামাজের জন্য প্রয়োজনীয় দোয়াসমূহ (সকল নামাজের নিয়্যত, জায়নামাজের দোয়া, সানা, রুকু-সিজদার নিয়ম, তাশাহুদ, দরূদ, দোয়া মাসূরা, দোয়া ক্বুনুত ইত্যাদি)
  • নামাজের জন্য প্রয়োজনীয় কতিপয় সূরা (সূরা ফাতিহা এবং আরও দশটি ছোট-ছোট সূরা অর্থসহ। নতুন ভার্সনে রয়েছে অ্যাপের মাঝেই সূরার বাংলা অর্থসহ তেলাওয়াত শোনার সুবিধা)
  • প্রায় সকল প্রকার নামাজের নিয়ম (দুই রাকাত, তিন রাকাত ও চার রাকাত বিশিষ্ট নামাজের নিয়ম, জুম'আর নামাজ, ঈদের নামাজ, জানাজার নামাজ, চাশতের নামাজ, তাহাজ্জুতের নামাজ, সালাতুল তাসবীহ ইত্যাদি নামাজের বিস্তারিত বিবরণ)
  • নামাজের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় (নামাজের ফযীলত, নামাজ ত্যাগের শাস্তি, নারী-পুরুষের নামাজের পার্থক্য, নামাজের নিষিদ্ধ সময়, নামাজের নিষিদ্ধ কার্যাবলী, ক্বাজা নামাজের বিবরণ ও মাসবুকের বিধি-বিধান
  • নামাজ ও রোযার চিরস্থায়ী সময়সূচী, নামাজের সময় নোটিফিকেশন (বন্ধ ও চালু করার সুবিধাসহ) ইত্যাদি।
 সম্পূর্ণ বাংলায় নামাজ শিক্ষা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসটি ফ্রি ডাউনলোড লিংক (গুগল প্লে স্টোর) 
Hajj Agency in Bangladesh

চোখে কিছু পড়লে প্রাথমিক চিকিৎসা

চোখে কিছু পড়লে প্রাথমিক চিকিৎসা কি?

বিভিন্ন্ সময় চোখে ধুলোবালি , ছোট পোকামাকড় চোখের পাতার চুল ইত্যাদি চোখে পড়ে সমস্যার সৃষ্টি করে যার জন্য প্রাথমিকভাবে নিম্নের কিছু ব্যবস্থা গ্রহন করা যেতে পারে : 
চোখে কিছু পড়লে প্রাথমিক চিকিৎসা

চোখে কিছু পড়লে প্রাথমিক চিকিৎসা

 ১। চোখে পানির ঝাপটা দেয়া অথবা ১ গ্লাস পরিস্কার পানিতে চোখ ডুবিয়ে পিট পিট করতে থাকা, যাতে চোখ হতে ধুলোবালি বা অন্য কিছু থাকলে বের হয়ে যায়।
 ২। চোখের উপরের পাতায় কিছু আটকালে ঐ পাতার লোমের দিকে একটু টেনে ধরে তা নিচের দিকে পাতার উপর দিয়ে আলতো ভাবে কয়েকবার উঠানামা করা যাতে ঐ জিনিস বেরিয়ে আসতে পারে।
৩। ব্যাথা কমাতে একটি কাঠিতে গরম পানি নিয়ে তাতে পরিস্কার তুলা বা রুমাল ভিজিয়ে গরম সেক দেয়া।
৪। এই অবস্থায় বরং চোখ বন্ধ করে পরিস্কার ব্যান্ডেজ দিয়ে যত শিঘ্রই সম্ভব একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া  

চোখে কিছু পড়লে যা করতে মানা

১। চোখ রগড়ানো
২। জোর করে ঘষে চোখে পড়া কোন জিনিষ বের করা।

বিভিন্ন দেশের অদ্ভুত সব আইন

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অদ্ভুত সব আইনগুলো আপনি জানেন কি?

সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অসংখ্য বিষয় রয়েছে যা অন্য দেশের মানুষের হাসির খোরাক হিসেবে বিবেচিত হয়। এমনই একটি বিষয় হচ্ছে হাস্যকর বা আজগুবি সব আইন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এমন সব আইন আছে যা তার পাশের দেশের মানুষের কাছেই হাস্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। আসুন জেনে নিই এমন কিছু আইন সম্পর্কে।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অদ্ভুত সব আইনগুলো আপনি জানেন কি?
  • হাতকড়া পড়ার শখ হলে ওকলাহোমাতে  কুকুরকে মুখ ভেংচি দিতে পারেন কারণ সেখানের আইন তাই বলে।
  • কাগজের ব্যাগ নিয়ে ঘর থেকে বের হতে পারবেন না সল্ট লেকে। সেখানে কাগজের ব্যাগ অথবা ভায়োলিন হাতে রাস্তায় হাটা অবৈধ।
  • ফ্লোরিডায় কেউ পাবলিক প্লেসে স্ট্র্যাপলেস গাউন পরলে জরিমানা করা হয়।
  • সাউথ ক্যালিফোর্নিয়াতে রবিবার স্ত্রীকে আলাদা কদর দিতে হবে। আইনানুযায়ী সেদিন স্ত্রীকে প্রহার করা নিষেধ।আত্মহত্যার কথা ভেবে যদি নিউ ইয়র্কের কোন উঁচু দালান থেকে লাফ দেন, তাহলে মৃ্ত্যুদণ্ড পেতে হবে।
  • গাড়ি পরিষ্কার করতে গিয়ে হাতের কাছে কিছু পাচ্ছেন না বলে আন্ডারওয়্যার দিয়ে গাড়ি মোছা যাবে না। ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্র্যান্সিস্কোতে আন্ডারওয়্যার দিয়ে গাড়ি মোছা নিষিদ্ধ।
  • সামোয়া তে স্ত্রীর জন্মদিন ভুলে যাওয়াটা অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়।
  • টেক্সাসে খালি পিস্তল দিয়ে কাউকে ভয় দেখানো বেআইনি।
  • পর্তুগালে সমুদ্রে মূত্রত্যাগ করা কে আইন করে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
  • ওহিও এর অক্সফোর্ডে পুরুষের পোস্টারের সামনে নারীদের পোশাক পরিবর্তন করা আইনে নিষিদ্ধ।
  • অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়াতে লাইট বাল্ব বদলাতেও লাইসেন্স করা ইলেক্ট্রিসিয়ান আনার নিয়ম করা আছে।
  • সিঙ্গাপুরে চুইং গাম খাওয়া আইনসঙ্গত নয়।
  • ইসরাইলে রবিবার নাক খোঁচানো দণ্ডনীয় অপরাধ।
  • থাইল্যান্ডে আন্ডারওয়্যার ছাড়া বাসা থেকে বের হওয়া বেআইনি।

বাংলাদেশে অনলাইন কেনা বেচা

বাংলাদেশে অনলাইন কেনা বেচার অনন্য নাম "বিক্রয় ডট কম"

পুরোপুরি না হলেও আশার কথা হল যে, ডিজিটাল বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। ইনশাল্লাহ একদিন সত্যিকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ আমাদের হাতে ধরা দিবে। ডিজিটাল বাংলাদেশে বর্তমানে অনলাইন কেনা বেচার অন্যতম জনপ্রিয় নাম "বিক্রয় ডট কম"।
গত বছরের ১৮ অক্টোবর থেকে যাত্রা শুরু হয়েছিল ফ্রি বিজ্ঞাপন সুবিধাসম্বলিত এই বিক্রয় ডট কমের। তাদের স্লোগান হল "কেনাবেচা করুন সহজেই"। এক বছরের মাথায় এই অনলাইন সাইট মানুষের আস্থায় পরিণত হয়েছে। টেলিভিশন, সংবাদপত্র, অনলাইনে ব্যাপকভাবে প্রচারের পর আজ মানুষের মুখে মুখে বিক্রয় ডট কম জায়গা করে নিয়েছে। এখন গ্রামের দু একজন শিক্ষিত মানুষও অন্তত জানে বিক্রয় ডট কম কি । বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার করে অথচ বিক্রয় ডট কম চেনেনা এমন ব্যবহারকারি হয়ত হাজারে একজন পাওয়া যেতে পারে!


বিক্রয় ডট কম কি ? 
বিক্রয় ডট কমকে নতুন করে চিনিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। তবুও কিছু কথা বলি এর সম্পর্কে। বিক্রয় ডট কম হল অনলাইন ক্লাসিফাইড এড দেয়ার সাইট। পানির মত সহজ কথায় বলতে গেলে বলতে হবে যে বিক্রয় ডট কম হল এমন একটি ওয়েব সাইট যেখানে আপনি কেনা বেচা করতে পারবেন সহজেই। এখানে বিক্রেতারা তাদের পুরনো/নতুন পণ্য বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে বিজ্ঞাপন দিবেন এবং ক্রেতারা তাদের পছন্দের জিনিস দেখে ওই বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করে আলাপ করে পণ্য ক্রয়ের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়ে পণ্যটি ক্রয় করবেন।
বাংলাদেশে এর আগে কয়েকটি ফ্রি ক্লাসিফাইড এড দেয়ার সাইট চালু থাকলেও সেগুলো মানুষের কাছে পরিচিত ছিল না। অনেকে জানতই না এসব সাইট দিয়ে কি হয়। কিন্তু বিক্রয় ডট কম চালু হওয়ার পর তাঁরা মানুষকে এ ব্যাপারে শিখিয়েছে, জানিয়েছে। এখন অনেক মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার না করা সত্ত্বেও বিক্রয় ডট কম সম্পর্কে অবগত। উদাহরণ দিতে গেলে বলতে হবে আমার আব্বার কথা। আমার আব্বা ইন্টারনেট ব্যবহার করতেই জানেনা অথচ টেলিভিশনে এড দেখেই বুঝে নিয়েছে এর দ্বারা কি হয়। এখন কোন কিছু বিক্রির হলেই আব্বা আমাকে বলে দেয় আর আমি সেটির এড পোস্ট করে দেই। যেমন ধরুন বিক্রয় ডট কমে এড দেয়ার ২ দিন পরই  আমার পুরনো জুম আলট্রা মডেমটি বিক্রি করে দিলাম আমার প্রত্যাশিত দামের চেয়েও কিছুটা বেশি দামে। আর সেই বিক্রি করার টাকায় আর কিছু টাকা যোগ করে বিক্রয় ডট কম থেকে একটা নকিয়া N72 মোবাইল সেট খুঁজে পেয়ে কিনে ফেললাম। এরকম অবাক করা মজার ডিজিটাল কাহিনী হয়ত একদিন ভেবেছিলাম কিন্তু আজ সত্যিই আমার প্রিয় বাংলাদেশে বাস্তবায়ন রুপ দেখছি।
আজ এখানেই লেখা শেষ করব। তবে সামনের পোস্টে ই-কমার্সের মত আরেক ডিজিটাল কাহিনী বলব। এভাবেই তো আমাদের বাংলাদেশ ডিজিটাল হবে। হতাশ হওয়ার তো কিছুই নেই। তাই আসুন বাংলাদেশকে নিয়ে স্বপ্ন দেখি।

কেমন ছিলো আইএসের হাতে অপহৃত অনোয়ার-হেলালের জীবন

কেমন ছিলো আইএসের হাতে অপহৃত অনোয়ার-হেলালের জীবন

কেমন ছিলো আইএসের হাতে অপহৃত অনোয়ার-হেলালের জীবন
গত ৬ই মার্চ লিবিয়ার আল ঘানি তেলক্ষেত্র থেকে অস্ত্রধারী আইএস’র হাতে অপহৃত হন দুই বাংলাদেশী নোয়াখালীর আনোয়ার হোসেন এবং জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার হেলাল উদ্দিন। আইএসের হাতে ১৮ দিন আটক থাকার পর অবশেষে মুক্তি পান তারা। মুক্তির প্রায় ১২ দিন পর সোমবার সৌভাগ্যবান এ দুজনই নিজেদের পরিবারের কাছে ফিরেছেন।

আমিরাত এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে করে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তারা। বিমানটি মাল্টা থেকে রওনা দিয়ে দুবাইয়ে যাত্রা বিরতি করে বিকালে ঢাকা পৌঁছায়।

কিন্তু আইএসের হাতে বন্দী অবস্থায় কাটানো ১৮ দিন কেমন ছিলো তাদের জীবন?

দীর্ঘ ১৮ দিন তাদের সঙ্গে কারও যোগাযোগ ছিল না তাদের। তবে অপহরণকারীরা সব সময়ই তাদের বলতো, তোরা মুসলিম, তোদের কোন ক্ষতি হবে না। কিন্তু এ অভয়বাণী কখনও আশ্বস্ত করতে পারেনি হেলাল ও আনোয়ারকে। তাদের ভয় ছিল- তারা যেহেতু লিবিয়ান সরকারের অধীনে কাজ করে তাই সরকার যদি ওই আইএসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। ওই সময়টাতে ওইসব অপহরণকারীদের মধ্যে এক ধরনের অস্থিরতাও লক্ষ্য করেছেন তারা। এজন্য বারবার তাদের স্থান পরিবর্তন করতে হয়েছে।

ফিরে আসা আনোয়ার হোসেন বলেন, গত ৬ই মার্চ স্থানীয় সময় দুপুর ২টার দিকে ৪ ফিলিপাইন, ২ জন অস্ট্রিয়া ও ১ জন ঘানার নাগরিককে ধরে নিয়ে যায় অস্ত্রধারীরা। কিন্তু সে সময় তারা বুঝতে পারেননি কারা কেন তাদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে। ওই দিনই সোজা তাদেরকে সাহারা মরুভূমিতে নিয়ে যায় অপহরণকারীরা। এ সময় তারা বলেছিল তোরা মুসলমান হলে ছেড়ে দেবো। ওই দিন খোলা আকাশের নিচে রাত কাটে তাদের। জনমানবহীন মরুভূমির বালুর ওপর কম্বল বিছিয়ে থাকতে দেয়া হয় বাংলাদেশী ২ জনকে। আটক অন্য বিদেশীদের সার্বক্ষণিক পাহারায় তাদের গাড়িতে আটকে রাখা হয়। পরের দিন ৭ই মার্চ সকালে মরভূমির আরেক জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। সারাদিন মরভূমির বিভিন্ন জায়গায় ঘুরিয়ে নিয়ে বেড়ানো হয়। ওই দিন শুধুমাত্র জুস খেতে দেয়া হয়। কিন্তু মৃত্যুর ভয়ে তারা কিছুই খেতে পারেনি।

সন্ধ্যার দিকে তাদেরকে একটি স্কুলে নিয়ে যাওয়া হয় (তাদের ধারণা)। সেখানে দুটি ভবন ছিল। এর একটির এক কক্ষে তাদের ২ জনকে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়। ওই কক্ষের দরজা জানালা সব সময় বন্ধ থাকতো। এভাবে ৪-৫ দিন রাতদিন অন্ধকারেই কাটে তাদের। এই সময়ে তাদের সামান্য কিছু খাবার দেয়া হতো। আনোয়ার বলেন, তারা যা খেতো আমাদেরকেও তাই দিতো। কিন্তু ওদের দেয়া ওই সব খাবার আমরা খেতে পারতাম না। ফলে না খেয়েই থাকতে হতো। ওই সময়টা সবচেয়ে বেশি কষ্টকর ছিলো তাদের জন্য। শুধুমাত্র অজু এবং প্রাকৃতিক কাজ সারতে দরজার তালা খুলে দেয়া হতো। ৪-৫ দিন পর তাদেরকে আবারও বাইরে বের করা হয়। আবারও মরুভূমির বিভিন্ন স্থানে নিয়ে ঘুরানো হয়। এরপর থেকে ২৩শে মার্চ পর্যন্ত তারা কখনও এক জায়গাই স্থির হননি। সব সময় এদিক-ওদিক নিয়ে যাওয়া হয়েছে। একেক দিন একেক জায়গায় রাত কেটেছে তাদের।

আনোয়ার বলেন, ওই সময় মনে হয়েছে আটককারী জঙ্গিরাও বেশ বিপদে আছে। এজন্য কোন এক জায়গায় স্থির হতে পারছে না। জনমানবহীন মরুভূমির ওই সব এলাকায় যেমন ছিল খাবারের সমস্যা, তেমন ছিল পানির সংকট। আনোয়ার বলেন, পানির তেষ্টায় গলাটা শুকিয়ে কাঠ হয়ে যেত। পরে ২৩শে মার্চ ঘানার একজনসহ তাদের দুজনকে সিরত শহরের একটা স্কুলে তাদের রেখে আসে অপহরণকারীরা। তার বর্ণনা মতে স্কুলের ভবন নতুন ছিল। পরে অসুস্থ থাকায় সেখান থেকে কয়েকজন ব্যক্তি তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। তবে তাদের পরিচয় জানতে পারেননি। উদ্ধারকারীরা তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পরিচয় নিয়েছে। এদিকে অপহৃত বাকিদের আগেই আলাদা করে ফেলেছিল জঙ্গিরা। তাই তাদের ভাগ্যে কি জুটেছে তা জানতে পারেননি। তাদেরকে জেলে পাঠানো হবে বলে শুনেছেন।

আনোয়ার হোসেন বলেন, তারা আসলে কি করতো তা তাদের কাছে সব সময় অস্পষ্টই থেকেছে। তিনি বলেন, তারা আগেই বলেছিল আমাদেরকে মারবে না, কিন্তু একটা ভয় সব সময় ছিল যে, তারা বিপদে পড়লেই আমরাও বিপদে পড়বো। কারণ আমরা সরকারের অধীনে কাজ করেছি, আমাদেরকে উদ্ধারের জন্য যদি তাদের কোন সমস্যা করে তাহলে মেরে ফেলবে।

উল্লেখ্য, ৬ই মার্চ অপহরণ হওয়ার পর থেকে ১৮ দিন নিখোঁজ ছিল তারা। পরে ২৩শে মার্চ অজ্ঞাতস্থান থেকে পরিবারের কাছে ফোন করেন ময়মনসিংহের হেলাল উদ্দিন। ত্রিপোলিস্থ দূতাবাস ওই দিনই জানায়, তারা সিরতের একটি হাসপাতালে আছে। গত বৃস্পতিবার তারা যে কোম্পানিতে কাজ করতো সেই কোম্পানির তত্ত্বাবধানে ত্রিপোলিতে পৌঁছান আনোয়ার, হেলাল ও ঘানার এক মুসলিম নাগরিক।

সূত্র: মানবজমিন
পোস্ট করেছেনঃ অ্যাডমিন এবং লেখাটি নেয়া হয়েছে প্রিয় ডট কম থেকে...

ব্লগিং থেকে আয়

ব্লগিং থেকে আয় করতে চাইলে যে ৫ টি সত্য জানা আপনার জন্য আবশ্যক!

ব্লগিং থেকে আয় করতে চাইলে যে ৫ টি সত্য জানা আপনার জন্য আবশ্যক!
আয় ! ইনকাম ! টাকা কামানো যেটাই বলেন না কেনো একটা কথাই মনে রাখবেন, সবার কাছেই টাকার মূল্য আছে। মানে আপনি যে পয়সাটা আয় করবেন সেটা যেমন আপনার কাছে অনেক দামী, ঠিক তেমনি যিনি আপনাকে পয়সাটা দিবে তাঁর কাছেও সেইরকমই দামী। এই কথার মাধ্যমে আপনাকে একটা কথাই বুঝাতে চাইলাম সেটা হলো মনে রাখবেন যে, রিয়েল লাইফ হোক আর অনলাইন লাইফ হোক না কেনো, যেখানেই টাকা সেখানে কিছু দেয়া নেয়ার ব্যাপার আছে। মানে আপনি এক পায়ের উপরে আরেক পা দিয়ে বসে থাকবেন আর টাকা আপনাকে কেউ একজন দিয়ে যাবে এমন কিন্তু না। আরেহ ভাই চরম একটা সত্য বাক্যই ভাবুন না কেনো যে, সরকারও তো চাইলে কারি কারি টাকা ছাপাতে পারবেনা। সেখানে আপনিতো এমন কোনো বারাক ওবামা না! অর্থাৎ আপনার মাঝে যে মেধা আছে সেটার কিছু অংশ কেউ নেয়ার বিনিময়ে আপনাকে কেউ একজন টাকা দিবে। এটাকেই বলে ইনকাম। এখন যাই হোক, আজ আপনাদের সাথে একটু গল্প গুজব করব ব্লগিং আয়ের কিছু বাস্তব সত্য নিয়ে। আমরা অনেকেই শুধু স্বপ্নের মাঝেই হাবুডুবু খাই। ফলে বাস্তব সত্য আমাদের জানা থাকলেও তা ভুলে যাই। সেরকমই কিছু সত্য মনে করিয়ে দিবো যেগুলো আমাদের জানা থাকা সত্ত্বেও একটু ঝালাই করা প্রয়োজন। 
ব্লগিং এখন অনলাইন ওয়ার্ল্ডের অন্যতম একটি আয়ের উৎস। ব্লগিং ও এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে দেয়া নেয়া ছাড়া ইনকাম নাই। আসলে কোথাও দেয়া নেয়া ছাড়া ইনকাম নেই। ব্লগিং এর ক্ষেত্রে দেখা যায়, একজন ব্লগার নিজের মাথা থেকে নিত্য নতুন অনেক কিছু লিখে পাঠকদের কাছে সরবরাহ করে। আর পাঠকরা আপনাকে দেয় বিজ্ঞাপনে ক্লিক! আর এটাই হলো ব্লগিং থেকে আয়। দেখলেন তো, এখানেই লেনদেন আছে! মানে কোথাও দেয়া নেয়া ছাড়া ইনকাম নেই। তবে অনেকেই ভেবে বসেন যে, কপি পেস্ট করে ব্লগিং করবো আর লাখ লাখ টাকা পকেটে ঢুকবে। এইটা একটা কল্পনা ছাড়া কিছুইনা। আরেহ ভাই এইটা কেনো ভুলে যান যে, কপি করাকে ব্লগিং -ই বলেনা সেখানে আয়ের প্রশ্ন আসে কোথা থেকে? অর্থাৎ আপনি প্রকৃত ব্লগিং করলে ইনকাম আপনার আসবেই। আসুন ব্লগিং থেকে আয় করার ক্ষেত্রে জেনে নেই ৫টি বাস্তব সত্য। 

এসইও হলো গোপন মন্ত্র

এসইও যাকে বলা হয় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। অর্থাৎ এসইও আপনার ব্লগকে সার্চ ইঞ্জিনে পরিচয় করিয়ে দেয় সাথে পারলে খাতির জমিয়ে নেয়। আপনি একটি বিস্কুট কোম্পানি খুললেন আর সেই বিস্কুট সম্পর্কে ক্রেতা জানলোই না। তাহলে আপনার বিস্কুট খাবে কে? অর্থাৎ আপনি যদি আপনার বিস্কুটকে দোকানদারদের কাছে পরিচিত করাতে পারেন আর দোকানদার যদি কোন ভাবে সন্তুষ্ট হয় তবে সেটার বিক্রি অনেক বেড়ে যাবে। দোকানদার ক্রেতাকে বিস্কুটটি কিনতে আগ্রহী করে তুলবে। সেটার গুণ তুলে ধরবে। অর্থাৎ আপনি মান সম্মত বিস্কুট বানিয়েও ক্রেতার কাছে তুলে না ধরলে তা কেউ খাবেনা। ভাবছেন আমি আবার ব্লগিং এ বিস্কুট ফ্যাক্টরি ঢুকাইলাম কেনো? প্রবলেম নাই ভাই আমি অযথা এখানে বিস্কুট ফ্যাক্টরি আনবো কেনো? প্রয়োজনেই এনেছি। এতক্ষন যে উদাহরন দিলাম তাঁর সাথে একটি ব্লগের তুলনা করুন। আপনি একটি মানসম্মত ব্লগ খুলে লিখেও লাভ নাই যদি কিনা পাঠক আপনার ব্লগ সম্পর্কে না জানে। আর এটার উপায়ই হলো এসইও। আমরা তো কিছু খুঁজলেই সার্চ করি। কোনো ব্লগের ঠিকানা মনেই রাখিনা। আর তাই কারো মনে জায়গা করার আগে প্রয়োজন সার্চ ইঞ্জিন গুলোর খাতির যত্ন করা। কারণ সার্চ করেই সবচেয়ে বেশি ভিজিটোর ব্লগে ভিজিট করে। তাই খালি ব্লগ লিখেই লাভ নাই। পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিন বিশেষ করে গুগল মামারে পটাইতে চেষ্টা করেন যেন কেউ আপনার ব্লগ টপিক সার্চ দিলে ভিজিটরসের চোখে পড়ার মতো পজিশনে যান। এক কথায়, "এসইও হলো গোপন মন্ত্র"

মনে রাখবেন অ্যাডসেন্সই সর্বে সর্বা নয়

ব্লগিং থেকে ইনকাম করার মূল হাতিয়ার ভিজিটরস। ভিজিটরস নেই তো ইনকামও নাই। তাই এইটা ভাবার কারণ নাই যে অ্যাডসেন্স নাই মানে ইনকামও নাই। এইটা ভুলে গেলে চলবেনা, অ্যাডসেন্সের বিজ্ঞাপনে ক্লিক না পড়লে অ্যাডসেন্স কি আপনাকে টাকা দিবে? আর এইখানে তো ক্লিক নিজে নিজেই করলে হবে না। প্রয়োজন ভিজিটরসদের ইউনিক ক্লিক। অর্থাৎ ভিজিটরস না থাকলে আপনার অ্যাডসেন্সে টাকা সরবরাহ করবে কে? তাই অ্যাডসেন্সকে হাতি ভাবার কারণ নাই। ভিজিটরসকে নিয়া মাথা ঘামান। টাকাই এসে পায়ে ধরবে।

এক রাতেই ধনী হওয়ার স্বপ্ন পাগলামির শামিল

আমি বলছিনা, ব্লগিং করে ধনী হওয়া যায়না। আমি বলতে চাচ্ছি, এক রাতেই আপনি বিরাট ধনী হয়ে গেলেন আপনার ব্লগ দিয়ে তা নিয়ে স্বপ্ন দেখা পাগলামির শামিল। ব্লগিং জগতে অরহর উদাহরন আছে যারা ব্লগিং করেই ধনী। গুগলে সার্চ করে তাদের সম্পর্কে জেনে নিয়েন। তাঁরা এক রাতেই ধনী হয়ে গেছেন এমন লেখা কোথাও নেই। আর তা সম্ভবও না। মাস্টার প্লান নিয়ে মানসম্মত ব্লগিং করে যান, পাঠক সমাগম করেন। অন্তত বছর খানেকের মাঝে ধনী হওয়ার লক্ষণ দেখতে পারবেন। 

সফলতার গ্যারান্টি কেউ দিতে পারেনা

সফলতার গ্যারান্টি নেই। তবে পুরো গ্যারান্টি না দিতে পারলেও আপনি নিজেই পারেন নিজের কিছুটা গ্যারান্টি দিতে। আমি আপনাকে ১% গ্যারান্টি দিতে পারবোনা আপনার সফলতা সম্পর্কে। কিন্তু আপনি আপনার নিজের আত্মবিশ্বাস এর সাথে পরিচিত থাকলে আপনি সফল হতে পারবেন আশা করা যায়। তবুও সফলতা সবসময় নিজের উপরই নির্ভর করে।

শিক্ষার কখনও সমাপ্তি নেই

শিক্ষার সমাপ্তি ঘটাবেন তো আপনি খতম। ভাবলেন আমিতো এখন ব্লগিং সম্পর্কে অনেক জানি, আর শিখব কি? চোখের সামনেও ব্লগিং সম্পর্কে কোন আর্টিকেল দেখে অহংকার করে পড়লেন না তাহলেই নিশ্চিত থাকুন আপনার সমাপ্তি সামনেই! তাই যা জেনেছেন ভালো কথা যেটা জানেন না সেটা সম্পর্কে জানুন, পড়ুন, শিখুন। এতে আপনারই ব্লগিং স্কিল বাড়বে। লেখার সক্ষমতা বাড়বে। আপনার জ্ঞান ভান্ডার সমৃদ্ধ হবে সাথে হয়ে উঠবেন এক অনন্য এক্সপার্ট।
আপনার জন্য শুভ কামনা রেখে শেষ করছি আজকের লেখা। নিজস্ব চিন্তা ভাবনা থেকেই সত্য গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। এইসব বিষয় মাথায় রেখে শুরু করুন আপনার ব্লগিং লাইফ। ইনশাল্লাহ সফল হবেন।

যেসব কারণে ইসলামে মাদক নিষিদ্ধ

মাদকের অপব্যবহার মানুষকে নিয়ে যায় অন্ধকারের পথে। মাদক মানুষের শরীর, মন আর নৈতিকতাকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলামে সব ধরনের মাদক নিষিদ্ধ। এ প্রসঙ্গে কোরানে কারিমে ইরশাদ হচ্ছে, ‘হে ইমানদারগণ নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, মূর্তি এবং লটারির তীর এসব গর্হিত বিষয়, শয়তানি কাজ ছাড়া আর কিছুই নয়। সুতরাং এ থেকে সম্পূর্ণরূপে দূরে থাক, যেন তোমাদের কল্যাণ হয়। শয়তান তো এটাই চায় যে, মদ ও জুয়া দ্বারা তোমাদের পরস্পরের মধ্যে শত্র“তা ও হিংসা সৃষ্টি করে এবং আল্লাহর স্মরণ হতে ও নামাজ হতে তোমাদের বিরত রাখে, সুতরাং এখনো কি তোমরা ফিরে আসবে?’ সূরা মায়িদা : ৯০-৯১। বর্তমান বিশ্বে পারমাণবিক অস্ত্রের চেয়েও ভয়ানক রূপ নিয়েছে মাদকদ্রব্য, যা সুনামির মতো ধ্বংস করেছে আমাদের তরুণ-তরুণীদের চারিত্রিক জীবন। নড়বড়ে করে দিচ্ছে পরিবার-সমাজ ও রাষ্ট্রের মূলভিত্তিকে।
যেসব কারণে ইসলামে মাদক নিষিদ্ধ
মাদক সম্পর্কে হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সমস্ত নেশাকারী বস্তু হারাম।’ মুসলিম শরিফ অন্য আরেক হাদিসে নবী করিম (সা.) মাদক, মদ, মদপানকারী, মদ প্রস্তুতকারী, মদের ব্যাপারে নির্দেশ প্রদানকারী, বহনকারী, যার নিকট তা বহন করে নিয়ে যাওয়া হয়, মদের বিক্রেতা, ক্রেতা এবং তার মূল্য ভক্ষণকারী সবাইকে অভিসম্পাত করেছেন। অতএব, প্রত্যেক মুসলমানের ওপর ওয়াজিব হলো যাবতীয় নেশাজাতীয় বস্তু থেকে নিজে দূরে থাকা ও অন্যকে তা থেকে সতর্ক করা। আর মাদকে যারা অভ্যস্থ হয়ে পড়েছে, তাদের কর্তব্য হলো মাদক পরিত্যাগ করা। মনে রাখা উচিত যে, শরিয়ত যা স্পষ্ট ভাষায় নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে তা মানা প্রত্যেক মুসলমানের অবশ্য করণীয়। মাদকের অনেক ক্ষতিকর দিক রয়েছে।
মাদকদ্রব্য গ্রহণ করার ফলে একজন মানুষ ধীরে ধীরে ধ্বংসের দিকে ধাবিত হয়। যার ফলে মাদকের ক্ষতিকর প্রভাব জীবনের সর্বস্তরে প্রতীয়মান হয়। মাদকের নেশায় একজন মানুষ শারীরিক, মানসিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে বিপন্ন হয়। বন্ধুদের সঙ্গে সম্পর্কের দূরত্ব সৃষ্টি হয়, বড়দের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ও ছোটদের প্রতি ভালোবাসা কমে যায়। এছাড়া মাদকাসক্ত ব্যক্তি বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িয়ে পড়ে। মাদকের সহজলভ্যতা, চাহিদা এবং মাদক ব্যবহারজনিত ঝুঁকি হ্রাস করে মাদকের কবল থেকে সমাজকে রক্ষা করা সবার দায়িত্ব।
লিখেছেনঃ মাওলানা মিরাজ রহমান এবং লেখাটি নেয়া হয়েছে সময়ের কণ্ঠস্বর পত্রিকা থেকে...

Sunday, 25 October 2015

ইন্টারন্যাশনাল ব্রান্ড

মেয়েঃ আমি সানসিল্কের শ্যাম্পু ব্যবহার
করি । তুমি কিসের শ্যাম্পু ব্যবহার কর ?
ছেলেঃ আল হেলালের ।
মেয়েঃ আমি লাক্সের সাবান ব্যবহার করি । তুমি কিসের সাবান ব্যবহার কর ?
ছেলেঃ আল হেলালের ।
মেয়েঃ আমি olay ক্রিম ব্যবহার করি ।
তুমি কিসের ক্রিম ব্যবহার কর ?
ছেলেঃ আল হেলালের ।
মেয়েঃ আচ্ছা আল হেলাল কি কোন
ইন্টারন্যাশনাল ব্রান্ড ?
. . . . .
ছেলেঃ না । আল হেলাল…….আল হেলাল…… আমার রুমমেটের নাম…..

Tuesday, 20 October 2015

বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

নয় মার্কিন পণ্ডিত আর এক বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ গেলেন হিমালয় জয় করতে।
কিন্তু পাহাড়ে ওঠার সময় ভীষণ বিপদে পড়ে গেলেন দশ অভিযাত্রী। বেয়ে ওঠার দড়িটা খুব দুর্বল হয়ে গেছে!!!
যেকোনো একজনকে দড়ি থেকে ফেলে না দিলে সবাই একসঙ্গে পড়ে যাবেন এমন অবস্থা!!
কিন্তু কেউই হাত থেকে দড়ি ছাড়তে নারাজ।
বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ দেখলেন পরিস্থিতি বেশি সুবিধার না।
তাঁরা নয়জন মিলে তাঁকে হাত থেকে দড়ি ছেড়ে দিতে বাধ্য করবেন!!
তখন তিনি সবার উদ্দেশে বক্তৃতা শুরু করলেন, কেন তাঁদের মতন মহান পণ্ডিতদের জীবন তাঁর মতন তুচ্ছ মানুষের জীবনের চেয়ে অনেক বেশি মূল্যবান এবং তিনি এই নয় মার্কিন পণ্ডিতের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করতে পেরে কেমন ধন্য বোধ করছেন!!!
পণ্ডিতেরা বক্তৃতায় আবেগাপ্লুত হয়ে সবাই হাততালি দিয়ে উঠলেন!!!!

Tuesday, 13 October 2015

বাংলা রচনা "বউ"

সংসার স্কুল অ্যান্ড কলেজ
রচনাঃ “বউ”
* মার্কসঃ ২০ * সময়ঃ ১ ঘন্টা।
===========================
“বউ”
========
.
☞ বউ একটি গৃহপালিত, সামাজিকপ্রানী।
☞ এরা গিন্নী নামেও পরিচিত।
☞ এরা সাধারন মানুষের মত।
☞ হাত,পা,নাক,কান সবই আছে।
☞ তবে জিনগত সূত্রে চাপা বলে একটা জিনিস পেয়েছে।
☞ আর বাংলা সিরিয়াল এদের কাছে কেএফসি’তে মুরগী খাওয়ার চেয়েও উত্তম।
☞ স্বামীর সাথে ঝগড়া করে জয়লাভ না করা পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যাবে
☞ স্বামী একটু রাত করে বাড়িতে ফিরলে হাড়ি,পাতিল যা কিছু আছে সব আলোর বেগে ছুরে মারতে কোন দিধা নেই এদের।
☞ আর কথায় কথায় বাপের বাড়ি চলে যাওয়ার আল্টিমেটাম তো আছেই।
☞ নিজের বাবা, মা এদের কাছে দেবতুল্য, অথচ স্বামীর বাবা, মা হল যতো আগাছা ও ক্ষতিকর প্রাণী। { সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়… }
☞ নিজের জন্য টাকা, পয়সা, গয়না- গাটি ও দামী কাপড় সব চাই অথচ শশুড়, শাশুড়িকে কিছু দিলেই মুখ ভার। { সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়… }
☞ আর তাদের একটা চিরন্তন বানী হচ্ছে,তোমার সাথে বিয়ে হয়ে আমার জীবনটা শেষ। { কমন ডায়লগ }
☞ তুমি জানো আমার জন্যে কত ডাক্তার,ইঞ্জিনি য়ার এসেছিল।
☞ কলেজে থাকতে কত প্রেমপত্র পেয়েছি।
☞ শেষমেষ বাবা তোমার মত রাম ছাগলের কাছে বিয়ে দিল।
☞ তারপর কেঁদে কেঁদে নাকের জল চোখের জল এক করবে।
☞ কেঁদে কাজ না হলে পরপুরুষের কাছে স্বামীর নিন্দা করবে।
☞ পাশের বাড়ির দেবরের সাথে চাপা বাজিতে এরা অতুলনীয়।
☞ দেবরবাজী করবে গোপনে আর ধরা পড়ে গেলেই বধু নির্যাতনের কেস করার হুমকি দিবে।
☞ এটা পুরাই দিল্লীকা লাড্ডু কি তারা।। যো খায়েগা ও পস্তায়েগা, যো নেহি খায়েগা, ওভি পস্তায়েগা।
.
.
.
নম্বর না দিয়ে যাবেন না !