...প্রেমিকা অনেক বেশি রেগে আছেন??? কিংবা বিরক্তি নিয়ে কথা বলছেন? আপনি হয়তো
ভাবছেন তিনি অন্য কোনো কারণে বিরক্ত বা রাগান্বিত। ছেলেরা অন্তত এই
জিনিসটিই ভেবে থাকেন, তারা কিন্তু কখনোই ভাবেন না হয়তো আমার কোনো কাজেই সে
বিরক্ত। আসলেই ছেলেরা কিছু কিছু কাজ করে থাকেন যা মেয়েদের মনে অনেক বেশিই
বিরক্তির সৃষ্টি করে থাকে। কারণ মেয়েদের কাছে কাজগুলো খুবই বিরক্তিকর.......।
আপনি হয়তো আপন মনেই কাজটি করেছেন, কিন্তু আপনার প্রেমিকার কথা চিন্তা করাও
তো উচিত, তাই নয় কি? একটু খেয়াল করে দেখুন তো এই ধরণের কাজগুলো আপনাকে দিয়ে
হয় কিনা। যদি হয় তাহলে চেষ্টা করুন না করার। কারণ এগুলোই আপনা প্রেমিকা বা
স্ত্রীকে অনেক বেশি রাগিয়ে তোলে।
# কথা বলার সময় ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকা এবং কথা বলা শেষে বলা ‘কী বললে’
অনেক ছেলেই এই কাজ করেন। প্রেমিকা বা স্ত্রী কথা বললে একেবারেই গুরুত্ব না
দিয়ে নিজের ফোন নিয়ে নাড়াচাড়া করে কথা শেষে আবার জিজ্ঞেস করেন, ‘কি
বলছিলে’। জিনিসটি নিজের সাথে ঘটার বিষয়টি ভেবে দেখুন, তাহলেই বুঝবেন এক কথা
২ বার বলাটা এবং সঙ্গীর মনোযোগ না পাওয়াটা কি ভীষণ বিরক্তিকর।
# পা ছড়িয়ে বসা
সোফা বা বাসের সীট কিংবা বসার যে স্থানই হোক না কেন পা ফাঁক করে ছড়িয়ে
বসাটা আপনার প্রেমিকার জন্য অনেক বেশি বিরক্তিকর। স্বাভাবিক ভাবে বসুন,
নতুবা আপনার প্রেমিকার কাছে আপনি এখনো আনস্মার্ট।
# প্রেমিকা বা স্ত্রীর সামনে আরেকটি মেয়ের শারীরিক বিষয় নিয়ে কমেন্ট করা
পাশ দিয়ে যাওয়া মেয়েদের নিয়ে কমেন্ট পাস করা ছেলেদের কাছে খুব আনন্দের একটি
কাজ। এই বিরক্তিকর কাজটি অনেক ছেলেই করে থাকেন যাদের বিশেষ মানসিক সমস্যা
রয়েছে। কিন্তু প্রেমিকা পাশে থাকলেও এই কাজটি করা অনেক বেশি বিরক্তিকর।
# দুজনের একান্ত সময়ে নিজের বন্ধুবান্ধবকে নিয়ে প্ল্যান করা
আপনার এবং আপনার প্রেমিকার দুজনেরই বন্ধু রয়েছে, দুটি সার্কেলের পরিচিতিরও
প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু তাই বলে যখন শুধু আপানাদের দুজনের একান্ত সময়
কাটানোর কথা তখন বন্ধু বান্ধব নিয়ে প্ল্যান করাটা কতোটা যুক্তিসঙ্গত তা
ভেবে দেখেছেন কি?
# স্পেশাল দিনগুলো পালন না করা
অনেক
ছেলেই স্পেশাল দিনগুলো পালন করতে চান না। তাদের কিছু জিজ্ঞেস করলে উত্তর
দিয়ে থাকেন, ‘ভালোবাসা প্রকাশ প্রতিটি দিনের জন্য’। কিন্তু প্রেমিক মহোদয়
আপনার প্রেমিকা বা স্ত্রীর নিশ্চয়ই এই কথাটি বোঝার ক্ষমতা আছে। আপনিই বরং
বুঝতে চান না স্পেশাল দিন, অর্থাৎ এর পেছনে নিশ্চয়ই স্পেশাল কারণ রয়েছে।
তাহলে পালন করতে সমস্যা কোথায়।
# জিজ্ঞেস না করেই প্রেমিকার জন্য খাবারের অর্ডার করা
প্রেমিকা বা স্ত্রী কি পছন্দ করেন বা কি চাচ্ছেন তা না বুঝেই নিজের ইচ্ছে
চালিয়ে দেয়ার মতো বিরক্তিকর কাজও অনেক ছেলে করে থাকেন। কিন্তু এটি মেয়েদের
রাগিয়ে তোলে অনেক বেশি। কোথাও খেতে গেলে প্রেমিকাকেই অর্ডার করতে দিন,
নতুবা অন্তত তাকে জিজ্ঞেস করে নিন...........দেখুন VIDEO
Sunday, 11 December 2016
কিভাবে মেয়েদের সাথে খুব সহজেই মিশবেন
........এটা আসলেই আলোচনা করার মত বিষয় ছিল না। কারন মেয়েরা আর ছেলেরা তেমন কোন ভিন্নতা নেই এখন আর। তবু শারিরীক আর কিছু মানষিক অমিল তো প্রকৃতি প্রদত্ত। তাই যেটুকু বিষয় নিয়ে আজো অনেক ক্ষেত্রেই আছে বিতর্ক।মেয়েরা অনেক কিছুই ছেলেদের থেকে আলাদা পারফর্ম করছে। অনেক ভাল করছে। ছেলেরা এখন আর আগের মত এক তরফা সাফল্য নিয়ে দাম্ভিকতার পরিচয় দিতে পারছে না। কিন্তু আজ আমি যা বলতে চাচ্ছি তা হল
সাধারণত একটি মেয়ে আর একটি ছেলের মাঝে কত কি ভিন্নতা আসতে পারে। এই যেমন শারিরিক জটিলতা ইত্যাদি। কিন্তু তাই বলে কি অর্ধাংগি মেয়েদের বাদ দিয়ে দিবেন, সম্ভব নয়। মায়া আর প্রেম হয়ত আসতোই না যদি মেয়ে কূল না জন্মাত।
এই মেয়েদের সাথে চলাফেরায় হতে হয় একটু নিয়ম মাফিক। কলেজের চাত্ররা সাধারণত তেমন কিছুর ধার না ঘেঁষে সোজা এলোমেলো চলাফেরা করে মেয়েদের নিয়ে। এর পরিনাম ভোগে কিছুদিন গেলে। দু-পক্ষই ভোগে, চোখের জল, আত্মহত্যা! ইত্যাদি ইত্যাদি। অথচ কিছু সাধারন কমনসেন্স কাজে লাগালে এসব করতে হতোই না।
আসুন দেখি কী কী করা যেতে পারে মেয়েদের সাথে মিশবার সময়। আমি নিচে আমার নিজস্ব কিছু মত এবং ভাবনার বিবরন দিলাম,
মন বুঝতে শেখাঃ মানুষের মন বুঝতে পারাটা খুব দারুন কার্যকরি একটি পন্থা যা দিয়ে অনেক কাজ করা যায়। এর মধ্যে যার সাথে মিশে কাজ করছি গল্প করছি সে আসলে কি চায়, কেমন তার মন? এসব বুঝতে পারাটা জরুরী, এবং বুঝতে পারলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়।
রোমান্টিক কথা বলাঃ সব সময় নয় তবে মাঝে মাঝে রোমান্টিক কথা বলতে হয়। এধরনের কথা বলায় সম্পর্ক ইজি হয়। মেয়েদের সাথে মিশে যাওয়া যায়। একান্ত বন্ধু হবার জন্য বেশি করে গুছিয়ে কথা বলতে হয়...।।

বিশ্বাস অর্জনঃ এটা আসলে মেয়েদের বেলায় নয় সবার বেলাতেই এই কাজটি বড় ভুমিকা নেয়। যার সাথেই মিশবেন সে যদি আপনাকে বিশ্বাস না করে তবে সব কিছু বৃথা। মেয়েদের সাথে মিশবেন যখন তখন এই বিষয়ে নো কম্প্রোমাইজ। তাহলে ভাল করবেন।
জেন্ডার বিষয়ক কথা এড়িয়ে চলাঃ জেন্ডার যেহেতু দুজনের দুই তাই একে এড়িয়ে চলতে পারেন তো ভাল হয়। তবে যদি কিছু কথা বলতেই হয় মনে রাখবেন যেন তা খারাপ কিছু মিন না করে। তাহলে ঠিকাছে।
এছাড়াও আরো অনেক ব্যাপার আছে যা আপনি মেনে চলতে পারেন। নিজে নিজেই ঠিক করতে পারেন যে কোন মেয়ের সাথে বন্ধুত্ব কিংবা মিশতে গেলে কী কী আবশ্যক। এনালাইজ করে দেখতে পারেন।
একান্তই ছেলে আর মেয়ের মধ্যে ঘটে যাওয়া প্রভেদ নিয়ে। দেখুন video
প্রোপজ করার Important টিপস

ব্যক্তিত্ব বজায় রাখুন............
নিজের ব্যক্তিত্বের বাইরে গিয়ে কিছু করতে যাবেন না। কোন বন্ধু বা সেলিব্রিটির নকল না করে নিজের ব্যক্তিত্বসুলভ আচরন করুন। ধরুন, আপনি যদি মানুষটা একটু হাসিখুশি ধরনের হয়ে থাকেন তাহলে প্রপোজ করার সময় অযথাই ভাবগম্ভীর আচরণ করার চেষ্টা করবেন না। নিজের মত আচরন এবং পোষাক পরুন। মেয়েরা ব্যক্তিত্ববান মানুষদের পছন্দ করে।
দেখা হবার স্থ.........
সঙ্গিনীকে নিয়ে যেতে পারেন আপনাদের প্রথম দেখা হবার স্থানটিতে। একটা সংক্ষিপ্ত স্মৃতিচারণের পর প্রপোজ করে ফেলুন। সেটা করতে না পারলেও এমন স্থান নির্বাচন করুন যেটা সুন্দর ও খুব বেশি ভিড়ভাট্টা নেই।
ক্যান্ডেল লাইট ডিনার...
এর চেয়ে ভালো উপায় আর নেই। ক্যান্ডের লাইট ডিনারে মোমবাতির আলো-আধারি পরিবেশ, সেই সাথে কোন রোমান্টিক মিউজিক...সবচেয়ে ভালো হয়ে ২/১ ঘন্টার জন্যে কোন রেস্টুরেন্টের একটা কর্নার যদি রিজার্ভ করে ফেলতে পারেন। এই রোমান্টিক পরিবেশে আপনার সঙ্গিনী রাজি না হয়ে পারবেনই না।
বেছে নিন কোনো বিশেষ দিন......
প্রপোজ করার জন্যে কোন বিশেষ দিন বেছে নিন। যেমন, ভ্যালেন্টাইন্স ডে, বছরের প্রথম দিন বা পছন্দের মেয়েটির জন্মদিন। তবে সেই সাথে সঙ্গিনীর মানসিক অবস্থা বিবেচনায় রাখবেন। তিনি কোন বিষয় নিয়ে বিরক্ত বা বিষন্ন থাকলে সময়টুকু পার হতে দিন, ততক্ষণ বন্ধু হিসেবে পাশে থাকুন।।
চিঠি.........
চিঠির আবেদন সব সময়েই অমলিন। নীল খামে পাঠিয়ে দিন সেই সাথে সুগন্ধী আর ফুলের পাপড়ি যোগ করতে ভুলবেন না।
আংটি...
একটা সুন্দর আংটি কিনতে ভুলে যাবেন না। একটা নতুন সম্পর্ককে বাঁধার অদ্ভুত সুন্দর প্রতীক এই আংটি। সঙ্গিনীকে চোখ বন্ধ করতে বলুন। তার হাতে পরিয়ে দিন আংটিটি। তারপর চোখ খুলতে বলুন। এবার তিন শব্দের কথাটি দেরী না করে বলে ফেলুন।।
প্রপোজের ভাষা...
প্রপোজের ভাষার ব্যাপারে সচেতন থাকুন। সরাসরি বলতে পারেন, “উইল ইউ ম্যারী মি?” অথবা “আমি তোমার হাতটা সারাজীবনের জন্যে ধরতে চাই”, “তুমি কী আমার জীবনসঙ্গিনী হবে?’, আপনার পছন্দমত যে কোন কিছুই হতে পারে। তবে খেয়াল রাখবেন, তা যেন মেয়েটির মন ছুঁয়ে যায়।
হাঁটু গেড়ে বসুন......
প্রপোজ করার সময় সম্ভব হলে সঙ্গিনীর সামনে হাঁটু গেড়ে বসুন। এ বিষয়টি প্রতিটি মেয়েই দারুণ পছন্দ করে। হাতটা নিন নিজের হাতে, তারপর বলে ফেলুন আপনার মনের কথাটি। দেখবেন, মিষ্টি হাসির সম্মতি অপেক্ষা করছে আপনারই জন্যে।
সময নিন......
প্রপোজ করার আগে সময় নিন। কথা বলুন, একসাথে সময় কাটান ও সঙ্গিনীকে বুঝতে চেষ্টা করুন। যখন বুঝতে পারবেন আপনার প্রতি তার একটা সফট কর্নার তৈরী হয়েছে, তখনই প্রপোজ করুন। তার আগে নয়।
আর দেরী কেন? মনের মানুষটিকে আজই বলে দিন ভালোবাসার কথাটি। করে নিন আপনার সারা জীবনের জীবন সঙ্গিনী...................thanks
মেয়েদের মন জয় করার উপায়...
আমাদের কিশোর বয়সে বা তারও আগে পরে কোন একটি মেয়েকে ভাল লাগবে, তার সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছে করবে, এমনকি মনের কথাটি প্রকাশ করে তাকে জীবনসঙ্গী করার ইচ্ছার কথা জানাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কিশোর বয়সে একাজগুলো করা সহজ কাজ নয়।মেয়েদের মন জয় করার উপায় । তবে এক্ষেত্রে অনেক সময় ভুল ত্রুটি হতে পারে। আর আপনার একটু ভুলের কারণে আপনার কাছ থেকে হারিয়ে যেতে পারে আপনার পছন্দের মানুষটি। একারণে আপনার জীবনে বড় ধরনের কোন ক্ষতিও হয়ে যেতে পারে। এমনকি এটি আপনার জীবনর ধ্বংসের কারণ হতে পারে।
তবে একথাটি আপনাকে সবসময় মনে রাখতে হবে যে, কোনকিছু ভালোভাবে শুরু করা মানে কাজটির অর্ধেক সমাপ্ত হয়ে যাওয়া। এজন্য আপনি যখন আপনার পছন্দের মানুষের সাথে প্রথমদিন দেখা করতে যাবেন সেদিন আপনাকে কিছু বিষয় এড়িয়ে চলতে হবে। বুধবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ বিষয়ে কিছু পরামর্শ দেয়া হয়েছে.........।
এতে বলা হয়েছে প্রথমতো, আপনাকে যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে তা হচ্ছে, আপনার যদি পূর্বে কোন মেয়ের সাথে সম্পর্ক থেকেও থাকে তা আপনি তার কাছে কখনো প্রকাশ করবেন না। এমনকি পূর্বে যদি কোন মেয়ের সাথে আপনার দেখা হয়ে থাকে এবং তিনি আপনার সঙ্গে কেমন আচরণ করেছিল সে সম্পর্কে আপনি কিছুই বলবেন না। আসলে মেয়েরা এ বিষয়টি একেবারে পছন্দ করেনা।
দ্বিতীয়ত, আপনি যে মেয়ের সঙ্গে কথা বলতে চাচ্ছেন সেই মেয়ের সামনে অন্য কোন মেয়ের প্রশংসা করবেননা। তাছাড়া যদি আপনার পূর্বে কোন মেয়ের সাথে যৌন সম্পর্ক গড়ে উঠেও থাকে তাহলে তা প্রকাশ করবেননা। এমনকি আপনার যদি যৌন বিষয়ে খুবই আগ্রহ থাকে বা আপনার যৌন ক্ষমতা কেমন তা ওই মেয়ের সামনে প্রকাশ করবেননা। কেননা এগুলো মেয়েরা খুবই অপছন্দ করে।
তৃতীয়ত, যতি তাকে নিয়ে কোনো রেস্টুরেণ্টে ঢোকেন তাহলে তাহলে তার অনুমতি ছাড়া কোন খাবারের অর্ডার দিবেননা। আপনার পছন্দের খাবার তার পছন্দ নাও হতে পারে। এ বিষয়ে তার সাথে খোলামেলা আলোচনা করতে পারেন।
চতুর্থত, আপনাকে পোশাকের বিষয়ে খুবই সচেতন হতে হবে। আপনি একেবারে ঢিলেঢালা এবং পুরাতন পোশাক পরবেননা। আপনি যে পোশাক পরবেন তা যেন মেয়েটিকে আকৃষ্ট করে সে বিষয়ে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। তাছাড়া আপনি যেদিন দেখা করতে যাবেন সেদিন সকালে উঠে ভাল করে দাঁত ব্রাশ করবেন এবং পারলে চুল কাটিয়ে যাবেন।
আপনার জন্য সর্বশেষ ও গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ হচ্ছে, মেয়েটির সাথে যখন কোন রেস্টুরেন্ট নাস্তা করতে যাবেন তখন খাবারের বিষয় নিয়ে দামাদামি করবেননা। আপনার যদি বেশি দামের খাবার কেনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে কোন একটি সাধারণ রেস্টুরেন্টে যেতে পারেন।
তবে আপনি যদি সত্যিই কোন মেয়েকে পছন্দ করে থাকেন, তাহলে প্রথমবার দেখা করার সময় আপনাকে খুবই সতর্ক থাকতে হবে। এসময় কোন ভুলের কারণে সে আপনাকে পছন্দ নাও করতে পারে বা কোন একটি ভালগুণের কারণে আপনার জন্যে দেওয়ানা হয়ে যেতে পারে............try it video
Subscribe to:
Posts (Atom)